FCRA রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ বাড𒊎়াল কেন্দ্র, এবার স্বস্তি পেতে 🐽পারে মিশনারিজ অফ চ্যারিটি
‘বিদেশি অবদান নিয়ন্ত্রণ আইন’ বা ফরেন কন্ট্রিবিউশন রেগুলেশন অ্যাক্টের (এফসিআরএ) রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ বাড়ꦛাল কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। এর ফলে মিশনারিজ অফ চ্যারিটিরও লাইসেন্স পুনর্নবীকরণের পথ পসু🌠গম হতে পারে। জানুয়ারি থেকে আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত এফসিআরএ রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ বাড়ানোর ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। এর আগে ৩১ ডিসেম্বর এফসিআরএ রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল। সেদিনই এই মেয়াদ বৃদ্ধির ঘোষণা করে কেন্দ্র।
এর আগে গত সোমবার মিশনারিজ অব চ্যারিটির অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হয়েছে বলে একটি টুইট করে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও পরে ব্য🍰াঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ নিয়ে মুখ খুলে মিশনারিজ অফ চ্যারিটির তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, মাদার টেরেসার সংস্থার কোনও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করেনি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।
মিশনারিজ অফ চ্যারিটির অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ নিয়ে বিতর্ক শুরু হতেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক দাবি করে, কেন্দ্রীয় সরকার নয়, বরং মিশনারিজ অফ চ্যারিটি কর্তৃপক্ষই তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করতে বলে স্টেট ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানিয়েছিল। কেন্দ্রের বক্তব্য, বক্তব্য, মাদার টেরেসার হাতে তৈরি সংস্থার ‘বিদেশি অবদান নিয়ন্ত্রণ আইন’ সংক্রান্ত লাইসেন্স পুনর্নবীকরণের আবেদন বাতিল করে দিয়েছে তারা৷ ও🐲ই লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ৩১ ডিসেম্বর৷ তাই সেটি পুনর্নবীকরণের জন্য আবেদন জানায় মিশনারিজ অফ চ্যারিটি৷ কিন্তু, বেশ কিছু আপত্তিকর তথ্য হাতে আসায় এই আবেদন খারিজ করে দেয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক৷ এরপরই স্টেট ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষকে চিঠি লিখে তাদের সমস্ত অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করে দেওয়ার আবেদন জানায় মিশনারিজ অফ চ্যারিটি৷ এই আবহে এফসিআরএ রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ বৃদ্ধিতে মিশনারিজ অফ চ্যারিটিও লা๊ভবান হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।