ঠিক সুপ্রিম কোর্টে শুনানির আগেই ফিরিয়ে দেওয়া হল লাক্ষাদ্বীপের সাংসদ মহম্মদ ফয়জলের খারিজ হওয়া সাংসদ পদ। উল্লেখ্য, রাহুল গান্ধীর মতোই মহম্মদ ফয়জলের বিরুদ্ধে একটি মামলা ছিল, আর তার জেরে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর ফয়জলের সাংসদপদ খারিজ করে লোকসভার সচিবালয়। এদিকে, কেরল হাইকোর্ট গত ২৫ জানুয়ারি ⛎মহম্মদ ফয়জলের বিরুদ্ধে ওঠা হত্যার চেষ্টার অভিযোগের শাস্তি স্থগিত রাখে। এরপর সুপ্রিম কোর্টে মহম্মদ ফয়জল আর্জি জানান, তাঁর দোষী সাব্যস্ত হওয়ার ঘটনা স্থগিত থাকার পরও কেন তাঁর সাংসদপদ ফেরানো হচ্ছে না, তা নিয়ে। সেই মামলায় সুপ্রিম কোর্টে শুনানির ঠিক আগেই লোকসভার সচিবালয় মহম্মদ ফয়জলের সাংসদপদ ফিরিয়ে দেয়।
উল্লেখ্য, ১৩ জানুয়ারি লোকসভার সচিবালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় যে লাক্ষাদ্বীপের এনসিপির সাংসদ মহম্মদ ফয়জলের সাংসদপদ খারিজ করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, মহম্মদ ফয়জলের সাংসদপদ খারিজের নেপথ্যে ছিল তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা একটি খুনের চেষ্টার অভিযোগের মামলা ও তাতে ফয়জলের দোষী সাব্যস্ত হওয়া। তবে সেই দোষী সাব্যস্ত হওয়ার সাজার ওপর কেরল হাইকোর্ট স্থগিতাদেশ জারি করলেও, তারপরও লোকসভার সাংসদপদ ফয়জলকে ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছিলনা। এই মর্মেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন এই এনসিপি সাংসদ। তাঁর হয়ে কোর্টে আইনি লড়াই করেন অভিষেক মনু সিংভি। মঙ্গলবারই প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের আওতায় এই মামলা হয়। তারপরই বুধবার লোকসভার সচিবালয় থেকে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় যে লাক্ষাদ্বীপের ওই সাংসদের পদ ফের ফেরানো হল। ( 'স💛ব দুর্নীতিগ্রস্তরা এবার ভ্রষ্টাচারী বাঁচাও অভিযানের এক মঞ্চে', খোঁচা মোদীর)
উল্লেখ্য, ১১ জানুয়ারি লাক্ষাদ্বীপের এক সেশন কোর্টে দཧোষী সাব্যস্ত হন লাক্ষাদ্বীপের এনসিপি সাংসদ। ২০০৯ সালের এক মামলায় সাংসদ ফয়জল সমেত ৩ জনকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। অভিযোগ ছিল খুনের চেষ্টার। তাঁকে ১০ বছরের কারাদণ্ডের সাজা দেওয়া হয়। তারপরই সাংসদপদ খোয়ান এই এনসিপি নেতা। সেই মামলাℱর প্রেক্ষিতেই এদিনের লোকসভা সচিবালয়ের বিজ্ঞপ্তি বেশ প্রাসঙ্গিক।
এই খবরটি আপনি পড়তে পার🧸েন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলাꦿয়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক