অনেকেই এই মুনলাইটিং প্রফেসনের সঙ্গে যুক্ত। মানে ধরুন এক ব্যক্তির মূলত একটি প❀েশা রয়েছে। সেখান থেকে তিনি আয় করেন। তবে আড়ালে তার আরও একটি পেশা আছে। সেটার কথা কে🐓উ জানেন না। আর আয়কর দফতর দেখছে প্রচুর মানুষ রয়েছেন তাঁরা এই আড়ালে থাকা পেশাটির কথা জানান না। আর সেটাই তাদের কর ফাঁকি দেওয়ার মূল কায়দা
ইকোনমিক টাইমসের খবর অনুসারে জানা গিয়েছে, ২০১৯-২০২০ সালের অর্থবর্ষ অনুসারে জানা গিয়েছে, সব মিলিয়ে ১১০০ জনের কাছে নোটিশ পাঠানো হয়েছে। সেখানে বলা হচ্ছে মূল যে পেশা তার থেকে একাধিক ব্যক্তি আড়ালে থাকা পেশা থেকে বেশি ইনকাম করছেন। তবে হিন্ওদুস্তান টাইমস বাংলা সরসারি এনিয়ে যাচাই করে দেখেনি।
এদিকে আয়কর দফতর দেখছে বিদেশ থেকেও অনেকের আয় আসে। কিন্তু সেটা তিনি বেমালুম চেপে যান। বলতে চান না। কার্যত আয়কর দফতরের কাছে তিনি আড়াল করে যান বিষয়টি। আর এখানেই কর ফাঁকি দেওয়ার মূল বিষয়টি লুকিয়ে রয়েছে। এমনটাই উল্লেখꦕ করা হয়েছে রিপোর্টে।
তবে আয়কর দফতর তাদের অনেককেই চিহ্নিত করে ফেলেছেন। তাঁরা আসলে একটা পেশার সঙ্গে যুক্ত। সেটাই তারা 🅘আয়কর দফতরকে জানান। কিন্তু আড়ালে তাদের অন্য পেশা। সেখানকার বিষয়টি তারা জানাতেই চান না।
ইকনমিক টাইমস এক আয়কর আধিকারিককে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, একাধিক আইটি, হিসাব সংক্রান্ত বিষয়, ম্যানে♔জমেন্ট চাকুরের কথা জানতে পারছি যারা মাসিক অথবা কোয়ার্টারলি দুটি বা তার থেকে বেশি কোম্পানির কাছ থেকে টাকা নেন। কিন্তু মূলতꦿ তিনি যাতে চাকরি করেন সেটাই তিনি ঘোষণা করেন। বাকিগুলি বলতে চান না।
এদিকে সূ্ত্রের খবর, যাদের অঘোষিত আয় ৫ লাখ থেকে ১০ লাখের মধ্য়ে তাদেরকে প্রথম পর্যায়ের নোটিশ পাঠানো হয়েছে। এদিকে একাধিক ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে ওই কর্মচারীরা নির্দিষ্ট প্যান নম্বর ব্যবহার করে তাদের এই হিসা🥀ব বহির্ভূত আয় করছেন।