ভয়াবহ একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছিল লখবীর সিংকে। এদিকে সেই ঘটনায় শুক্রবার সন্ধ্যায় পঞ্চাব পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে সরবজিৎ সিং না꧙মে এক ব্যক্তি। পঞ্চাবের নিহাং কমিউনিটির সদস্য সে। সূত্রের খবর, সোনপত পুলিশের একটি টিম শুক্রবার নিহাং ক্যাম্পে তদন্তে যান। তখনF সরবজিৎ সিং এই খুনের দায় স্বীকার করে নেন। এর সঙ্গে সিঙ্ঘু সীমান্তে কৃষক আন্দোলনের মঞ্চের কাছেই একটা ঝুলন্ত হাত পাওয়া গিয়েছে। পবিত্র 🌳শিখ ধর্মগ্রন্থে বর্ণিত ঘটনার সঙ্গে অনেকটা মিল পাওয়া গিয়েছে ওই ঘটনায়। এদিকে পুলিশ সূত্রে খবর ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পরেই ওই ব্যক্তি আত্মসমর্পণ করেন।
এদিকে গ্রেফতার হওয়ার আগে সংবাদমাধ্যমের সামনে মুখ খুলেছিলেন সরবজিৎ সিং। তিনি জানিয়েছেন, এই খুনের ঘটনা নিয়ে তিনি অনুতপ্ত নন। ধর্মীয় গ্রন্থের অপমান যিনি করবেন তার বিরুদ্ধে এই ধরনের ব্যবস্থাই হবে। এদিকে শুধুমাত্র একটি শর্টস পরা অবস্থায় উদ্ধার হয়েছিল লখবীরের দেহ। একটি ধাতব তার দিয়ে বাঁধা ছিল তার শরীর। সূত্রের খবর, গুরু গ্রন্থ সাহিবের অপমান মানতে পারেননি ওই যুবক। তারপরেই এই নৃশংস হত্যাকাণ্ড। এমনকী তার ভিডিও করা হয়েছিল। এদিক স্থানীয় সূত্রে খবর লখবীর সিং মাদকাসক্ত ছিলেন। হয়তো তাকে কেউ ভুল বুঝিয়🐬ে এভাবে পবিত্র ধর্মগ্রন্থকে বিকৃত করতে বলেছিল। আর তার পরিণতিই হল ভয়ঙ্কর।