অক্সিজেন কনসেন্ট্রটর কালোবাজারির অভিযোগে গ্রেফতার হলেন ব্যবসায়ী নভনীত কালরা। নাম গোপন রাখার শর্তে দিল্লি পুলিশের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যে নিজের কাছে অক্সিজেন কনসেন্ট্রটর রেখে দেওয়া এবং চড়া দামে বিক্রির অভিযোগে রবিবার রাতে গুরুগ্রামের একটি ফার্ম হাউস থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। যদিও সরকার♛িভাবে নভনীতের গ্রেফতারির বিষয়ে কোনও মন্তব্য করেনি দিল্লি পুলিশ।
গত ৬ এবং ৭ মে নভনীতের তিনটি রেস্তোরাঁ - খান চাচা, টাউন হল ও নেগে অ্যান্ড জু এবং ম্যাট্রিক সেলুলারের অফিস থেকে ৫২৪ টি অক্সিজেন কনসেন্ট্রটর উদ্ধার করা হয়েছিল বলে দাবি করেছে দিল্লি পুলিশ। একটি রেস্তোরাঁর ম্যানেজার-সহ চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারপর সেই মামলার তদন্তভার𒆙 দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্র্যাঞ্চের হাতে যায়। পুলিশের দাবি, চিন থেকে অক্সিজেন কনসেন্ট্রটরগুলি আনা হয়েছিল। করোনা পরিস্থিতিতে অক্সিজেনের আকালের মধ্যে সেগুলি অনলাইনে ৫০,০০০-৭০,০০০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছিল। আদতে যেগুলির দাম মেরেকেটে ১৬,০০০-২২,০০০ টাকা। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে নভনীতের বিরুদ্ধে লুক-আউট নোটিশ জারি করা হয়।
সেই ঘটনায় গ্রেফতারির বিরুদ্ধে সুরক্ষাকবচের আর্জি জানিয়ে দিল্লির নিম্ন আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন নভনীত। কিন্তু বৃহস্পতিবার সেই আর্জি খারিজ হয়ে যায়। আগাম জামিনের জন্য তড🤡়িঘড়ি দিল্লি হাইকোর্টে আর্জি জানান। নভনীতকে কোনওরকম অন্তর্বর্তীকালীন রক্ষাকবচ দেয়নি দিল্লি হাইকোর্ট।