সোশ্যাল মিডিয়ায় যা পাবলিশ করা হচ্ছে, তাไর জন্য জবাবদিহির নিয়ম। এই লক্ষ্য নিয়েই সোশ্যাল মিডিয়ায় সংস্থাগুলির জন্য নতুন একটি আইন আনার কথা ভা𝐆বছে কেন্দ্র সরকার। এ বিষয়ে ওয়াকিবহাল মহল সূত্রে মিলেছে এমনটাই খবর।
চলতি বছরেই তথ্যপ্রযুক্তি বিধিমালার বেশ কিছু সংশোধন করা হয়। এর মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়া সংস্থাগুলির জন্য বেশ কিছু নয়া নি👍য়ম জারি করে কেন্দ্র সরকার। তবে বেশ কিছু নীতিই আদালতে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। আদালতের 𓂃নির্দেশে কিছু নীতি স্থগিতও রয়েছে।
স্থগিত থাকার কারণগুলির মধ্যে অন্যতম হল যে, সোশ্যাল ꦆমিডিয়া সংস্থাগু𝔉লির উপর যে অতিরিক্ত জবাবদিহির নিয়ম চাপানো হচ্ছে, তার পর্যাপ্ত আইনত ভিত্তি নেই।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সরকারি আধিকারিক বলেন, 'সব দেশেই সোশ্যাল মিডিয়াকে ꦿকম-বেশি নিয়ন্ত্রণকারী আইন রয়েছে।' তিনি জানান, নয়া জবাবদিহির আইন এখনও ভাবনার পর্যায়ে রয়েছে। নয়া আইন না হয়ে এটি একটি সংশো𝓰ধনীও হতে পারে।
ꦫভারতের নয়া ডিজিটাল আইন অনুযায়ী, একজন চিফ কমপ্লায়েন্স অফিসার নিয়োগ করতে হবে। যিনি আইন ম🌌েনে সবকিছু চলছে কি না, তা খতিয়ে দেখবেন।
নিয়োগ করতে হবে একজন গ্রিভ্যান্স রিড্রেসাল অফিসারও। অর্থাত্ রিপোর্ট, অভিযোগের কী নিষ্পত্তি করা হচ্ছে😼, তা দেখভাল করতে হবে। এ বিষয়ে নিয়মিত কেন্দ্রকে আপডেটও দিতে হবে সোশ্যাল মিডিয়ায় সংস্থাগুলিকে।
উপরিউক্ত সরকারি আধিকারিকের মতে, সরকার ২০২০ সালের ডিসেম্বরে ইউরোপীয় কমিশনের দাখিল করা ডিজিটাল পরিষেবা আইনের মডেলের দিকে তাকিয়ে আছে কেন্🅠দ্র সরকার। তিনি এ꧂র পাশাপাশি জানান, 'নির্দেশিকার ধরণ ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা বিলের উপর নির্ভর করবে।'
ভারত সরকার ডেটা সুরক্ষা বিল বর্তমানে একটি যৌথ সংসদীয় কমিটি (জেপিসি) দ্বারা✨ অধ্যয়ন করা হচ্ছে।
ইউরোপীয় কমিশনের আইনের মডেল অনুযায়ী, তাতে ব্যবহ♚ারকারীদের জন্য অতিরিক্ত অধিকারের কথা বলা হয়েছে। কেমন অধিকার? যেমন তাঁদের অবৈধ বিষয়বস্তু রিপোর্ট করার অনুমতি, সোশ্যাল মিডিয়াগুলিকে তাদের বিষয়বস্তু পরিমার্জন করা ইত্যাদি। পুরো বিষয়টায় একট🐠া স্বচ্ছতা আনাই এর লক্ষ্য।