চলতি মাসের পয়লা তারিখ থেকে নতুন করনীতি চালু হয়ে গিয়েছে। তবে এখনও চাইলে কেউ পুরনো কর কাঠামো অনুযায়ীও কর দিতে পারেন। এই নিয়ে হয়েছে ন🥃ানান বিভ্রান্তি। অনেক প্রশ্ন মানুষের মনে।সেই সংক্রান্ত বেশ কিছু স্পষ্টীকরণ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ♓সরকার।
তবে তার আগে একবার 🙈দেখে নেওয়া যায় নয়া কর কাঠামোটি কী। নয়া কর কাঠাꦇমোয় পুরনো জমানায় 80c-র আওতায় যে সব এক্সেমশন ছিল, সেগুলির অনেকগুলি পাওয়া যাবে না। কিন্তু প্রতিটি স্ল্যাবে কম কর দিতে হবে।
এখানে ২.৫ লক্ষ অবধি কোনও কর নেই, ২.৫-৫ লক্ষের মধ্যে ৫ শতাংশ। ৫ -৭.৫ লক্ষের মধ্যে ১০ শতাংশ। এরপর ১০ ল🌃ক্ষ অবধি আয়ের ওপর ১৫ শতাংশ। ১০-১২.৫ লাখের মধ্যে আয়ের ওপর ২০ শতাংশ কর দিতে হবে। এর ওপর ১৫ লক্ষ অবধি যাদের বছরে আয়, তাদের ২৫ শতাংশ কর দিতে হবে। ১৫ লাখের বেশি আয়ের ক্ষেত্রে ৩০🥀 শতাংশ কর দিতে হবে বলে জানা গিয়েছে।
তবে কোন করনীতিটা বেছে নেওয়া উচিত। এই নিয়ে নানান মুনির নানা মত। কত আয় মূলত তার ওপরেই নির্ভর করে। কম আয়ের লোকদের জন্য নয়া করনীতিটি ভালো বলে মনে করা হয়। পুরনো করনী𝓰তিতে যে করছাড়গুলি আছে, তাতে ট্যাক্সেবেল ইন🍰কাম অনেকটাই কমে যায়।
কী কী বিষয় স্পষ্টীকরণ দিয়েছে আয়কর দফতর জেনে নিন-
১. যারা স্বনিযুক্ত তারা যখন কোনও জায়গা থেকে টাকা নেবেন, কাদের জানাতে হবে কোন করনীতি অনুযায়ী তাদের মাইনে থ🏅েকে টিডিএস কাটꦇা হবে। টিডিএস অর্থাত্ ট্যাক্স ডিডাকটেড অ্যাট সোর্স।
২. সেরকম কোনও তথ্য না জানালে, পꦉুরনো করনীতি অনুযায়ী তার টিডিএস কাটা হবে।
৩. একবার নয়া কর নীতি বাছলে, একটি বছর সেটা▨ই বহাল থাকবে। তার মধ্য🔥ে বদলানো যাবে না।
৪. তবে বছরের শেষে রিটার্ন ফাইল করার সময় ফের কর কাঠামো বদলানোর উ🔯পায় আছে। সেই অনুযায়ী TDS- এর রিটার্নটি অ্যাডজাস্ট হয়ে যাবে।