‘আত্মনির্ভর ভারত’-এর অভিযানের আওতায় নয়া আর্থিক প্যাকেজের তৃতীয় অংশের ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকার সেই প্যাকেজে আওতায় আর কী কী জানালেন🏅 কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী, তা একনজরে দেখে নিন -
মাইক্র𒆙ো ফুড এন্টারপ্রাইজের উন্নয়নে ১০,০০০ কো🅺টি টাকা বরাদ্দ। ফলে উপকৃত হবে ২ লাখ মাইক্রো ফুড এন্টারপ্রাইজ। ক্লাস্টার বেসড হবে।
কৃষি পরিকাঠামোয় এক লাখ কোটি বরাদ্দ করা হচ♚্ছে। বাড়বে কৃষকদের আয়।
গত দু'মাসে ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের ভিত্তিতে ৭৪,৩০০ কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে।লকডাউনের সময় এবং ১৮,৭০০ কোটি টাকা কৃষকদের অ্য়ꦗাকাউন্টে সরাসরি পাঠানো হয়েছে। ফসল বিমার মাধ্যমে ৬.৪০০ কোটি ক্লেম পেয়েছেন কৃষকরা🍃। ৫৬০ লাখ লিটার দুধ কিনেছে সমবায় সংস্থাগুলি। দুধ ব্যবসায়ীদের হাতে নগদের জোগান বেড়েছে। ২ কোটি কৃষকের হাতে ৫,০০০ কোটি টাকা নগদের জোগান।
প্রধানমন্ত্রী মৎস্য সম্প্রদায় যোজনার আওতায় ২০,০০০ কোট🐲ি টাকা বরাদ্দ। ১১,০০০ কোটি সামুদ্রিক ও অন্তর্দেশীয় মৎস্য বিকাশের জন্য বরাদ্দ। বাকি টাকা পরিকাঠামো উন্নয়নে বরাদ্দ। আগামী পাঁচ বছরে বাড়তি ৫০ লাখ টাকা আয় হবে। ৫৫ লাখ মানুষ রোজগার পাবেন। এক লাখ কোটি টাকার রফতানি হবে। সর্বস্তরেꦐ ক্ষমতায়ন করা হবে। যাতে মানুষ নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারেন। আত্মনির্ভর হন।
ভেষজ চাষের উন্নয়নে ৪,০০০ কোটি টাকা খরচ হবে। ২৫ একর জায়গায় চাষ হবꦺে। ৫,০০০ কোটি টাকা আয় হবে কৃষকদের।
৫০০ কোটি বরাদ্দ মৌমা🃏ছি চাষিদের জন্য। মহিলাদের উপর জোর দেওয়া হবে। দু'লাখ চাষি লাভবান হব🍎ে।
১৯৫৫ সালের অত্যাবশ্যকী🅰য় পণ্য আইনে সংশোধন। কৃষকদের আয় বাড়বে। পণ্যের ভালো দাম পাবেন। পেঁয়াজ-আলুর উপর থেকে নিয়ন্ত্রণ উঠে যাচ্ছে।
চাষিদের যাতে কেউ উৎপীড়ন করতে না ✱পারেন, সেজন্য একটি আইনি কাঠামো তৈরি করা হচ্ছে।
আন্তঃরাজ্য বিক্রির ক্ষেত্রে কোনও বাধা থাকবে না। ই-বাণিজ্য করতে পারবেন। কেন শুধুমাত্র লাইসেন্সধারীদের কাছে কৃষকরা বিক্রি করতে পারবেন? সেজন্য একটি কেন্দ্রীয়🅰 আইন আনা হচ্ছে।