মধ্যপ্রদেশের মোরেনাতে ভারতীয় রেল এবার খোদ বজরংবলীর কাছে নোটিশ পাঠিয়েছে। তবে হনুমানজীর কাছে এভাবে নোটিশ পাঠানোর ঘটনা কার্যত নজিরবিহীন। এমনকী সাত দিনের মধ্যে দখলমুক্ত করার জন্যও নোটিশে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এমনকী নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে সাতদিনের মধ্য়ে দখলমুক্ত করা না হলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এলাকাকে দখলমুক্ত করা হবে। এমনকী এই দখলমুক্ত করার জন্য জেসিবি সহ অন্যান্য খরচ হনুমানজীর কাছ থেকেই নেওয়া হবে। আপনি বেআইনীভাবে ভারতীয় রেলের জায়গা দখল করে রেখেছেন। বজরংবলীর কাছে এভাবেই নোটিশ পাঠাল র๊েল।
কিন্তু ব্যাপারটি ঠিক কী?
সূত্রের খবর, গোয়ালিয়র-শেওপুর ব্রড🃏গেজ লাইনের কাজ শুরু হয়েছে। সেই লাইন যেখান দিয়ে যাচ্ছে সেখানেই রয়েছে বজরংবলীর মন্দির। এদিকে সেখানে মন্দিরটি থাকায় রেললাইনের কাজে সমস্যা হচ্ছিল। রেলের জায়গার উপরেই মন্দিরটি তৈরি করা হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। তার জেরেই এবার মন্দিরটি সরিয়ে♒ দেওয়ার জন্য় নির্দেশ।
এদিকে একেবারে হনুমানজীকে উল্লেখ করেই নোꦯটিশ🎶 লিখেছে ভারতীয় রেল।
নোটিশে কী লেখা হয়েছে?
নোটিশে লেখা হয়েছে, হনুমানজী আপনি রেলের জমির উ♎পর ঘর তৈরি করেছেন। ৭দিনের মধ্য়ে তা সরিয়ে দিন। আপনি এনিয়ে পদক্ষেপ না নিলে প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে। এদিকে অ্যাসিস্ট্ꦫযান্ট ডিভিশনাল ইঞ্জিনিয়ার ও জিআরপির কাছেও নোটিশের কপি পাঠানো হয়েছে।
ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে এই নোটিশ।
কেন এমন আজব নোটিশ ইস্যু করা হল?
রেলের আধিকারিকদের একাংশের মতে, এর মধ্য়ে অস্বাভাবিক কিছু নেই। রেলের জায়গার🧔 উপর কিছু তৈরি করা হল🍒ে সেখানে নোটিশ পাঠানো হয়। এটা একেবারে স্বাভাবিক বিষয়। তবে হনুমানজীকে কেন এই চিঠি লেখা হল সেই প্রসঙ্গে ঝাঁসি রেল ডিভিশনের জনসংযোগ আধিকারিক মনোজ মাথুর জানিয়েছেন, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখা হবে।
তবে এই নোটিশ ইতিমধ্যেই সাড়া ফেলেছে সোশ্য়াল মিডিয়ায়। তবে রেলের নোটিশ পাওয়ার পরে হনুমানজী শেষ পর্যন্ত সাড়া দিয়েছিলেন কি না স🥀েটা෴ নিয়ে এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে সোশ্য়াল মিডিয়ায় এই নোটিশের কপি ইতিমধ্যেই ঘুরছে।