যুক্তরাষ্ট্র চাঁদে পারমাণবিক পরীক্ষা চালাতে চেয়েছিল💟। সম্প্রতি কিছু গোপন নথি প্রকাশ্যে এসেছে, তা থেকেই এই তথ্য জানা গিয়েছে। মার্কিন সরকারের অ্যাডভান্সড অ্যারোস্পেস থ্রেট আ🔜ইডেন্টিফিকেশন প্রোগ্রামের কিছু গোপন নথি সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে। সেই নথিতে দেখা যায় যে আমেরিকা চাঁদে উন্নত প্রযুক্তি পরীক্ষা করার পরিকল্পনা করছিল। সেই সব প্রযুক্তির মধ্যে ছিল বিজিভিলিটি ক্লোক, অ্যান্টিগ্রাভিটি ডিভাইস, ট্রাভার্সেবল ওয়ার্মহোল। পাশাপাশি পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে চাঁদে একটি টানেল তৈরির পরিকল্পনা ছিল আমেরিকার। অবশ্য, এএটিআইপি সংস্থাটি এখন নিষ্ক্রিয়।
‘ফ্রিডম অফ ইনফর্মেশন অ্যাক্টে’র অধীনে ‘ভাই🉐স’-এর হাতে এই সব নথি এসেছে। ১৬০০ পৃষ্ঠার সেই নথিতে এএটিআইপির গবেষণার চমকপ্রদ সব বিবরণ রয়েছে। উল্লেখ্য, এই সংস্থাটি পুরোপুরি গোপন ছিল। তবে এর প্রাক্তন পরিচালক পেন্টাগন থেকে পদত্যাগ করার পর প্রথমবার এর বিষয়ে অবগত হন সাধারণ মানুষ। চাঁদে পারমাণবিক হামলার পরিকল্পনা করা এই সংস্থাটিকে অর্থের যোগান দিত মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতর।
আরও পড়ুন: ঊর্ধ্বমুখী সবজির দাম, লিটারে ১০ টাকা বাড়ল রিফাইনড ও সর্𝔉ষের তেলের দামও
অ্যাপোলো মিশন বন্ধ হওয়ার প্রায় অর্ধ শতাব্দী পরে মার্কিন সরকার এবং নাসা চাঁদে পা রাখতে ফের মরিয়া হয়ে উঠেছে। এমতাবস্থায় এই নথি প্রকাশ্যে আসার পর আমেরিকার বৈজ্ঞানিক চিন্তাভাবনা নিয়ে প্রশ্ন ওঠা অপরিহার্য। এই আবহে সবচেয়ে আলোচিত বিষয়টি হচ্ছে, পরমাণু বিস্ফোরণ ব্যবহার করে চাঁদে টানেল করার পরিকল্পনা। এর আগে ‘দ্য সান’ এই সংস্থার একটি গোপন নথি হাতে পেয়েছিল। তাতে দেখা গিয়েছিল যে তারা ইউএফও নিয়ে গবেষণা করে। এরপর এই সংস্থা নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছিল। এর থেকে ভ🌼িনগ্রহের প্রাণী এবং ইউএফও-র অস্তিত্ব নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছিল।