পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) রবিবার পঞ্জাবের বিধানসভা উপনির্বাচনে ক্লিন সুইপ করেছে। পাকিস্তানের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের কাছে এই ফলাফল বড় ধাক্কা। গত এপ্রিলে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর ইমরান খানের পিটিআই-এর সামনে এটাই সবচেয়ে বড় পরীক্ষা ছিল। প্রধানমন্ত্রী শেহবা𒊎জ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন)-এর কাছেও এটা প্রথম বড় নির্বাচনী পরীক্ষা ছিল। তবে নির্বাচনে ভরাডুবির পর শেহবাজের ছেলে♕ মুখ্যমন্ত্রী হামজা শেহবাজ তাঁর পদ হারাতে চলেছেন।
পাক সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে মুখ্যমন্ত্রীর পদের জন্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২২ জুলাই। পিটিআই-পিএমএলকিউ-এর জোটের প্রার্থী চৌধুরী পারভেজ এলাহি পঞ্জাবের নতুন মুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন। এখনও পর্যন্ত বেসরকারি ﷽ফলাফল অনুযায়ী, ইমরান খানের দল ১৬টি আসন জিতেছে। যেখানে পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) মাত্র তিনটি আসনে জয়ীཧ হয়েছে। একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীও বিজয়ী হয়েছেন উপনির্বাচনে।
প্রধানমন্ত্রীর মুখপাত্র মালিক আহমেদ খান বলেন, আমরা জনগণের মতামতকে সম্মান করি। এখন আমরা পিটিআই-পিএমএলকিউ-কে পঞ্জাবে সরকার গঠন করতে বলব। প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ আগাম সাধারণ নির্বাচনের জন্য জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেবেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘পিএমএল-এন নেতৃত্ব তাদের জোট সঙ্গীদের সঙ্গে আলোচনা কর෴ে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।’
পিএমএল-এন সহ-সভাপতি মরিয়ম নওয়াজও তার দলের পরাজয় মেনে নিয়েছেন। এক টুইট বার্তায় পিএমএল-এন সুপ্রিম লিডার নওয়াজ শরিফের কন্যা বলেন, আমাদের পরাজ🔯য়কে খোলা হৃদয়ে মেনে নিতে হবে। এদিকে ইমরান খান এক টুইট বার্তায় বলেন, 'তেহরিক-ই-ইনসাফ অন্তত ১৫টি আসনে জিতেছে। তবে রিটার্নিং অফিসারদের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক ফলাফল না পাওয়া পর্যন্ত ভোটকেন্দ্রে দায়িত্বরত আমাদের সকল কর্মীরা যাতে তাদের আসন না ছাড়েন।