শনিবার নীতি আয়োগের অষ্টম গভর্নিং কাউন্সিলের মিটিংয়ে সভাপতিত্ব করলেꦫন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তবে ত🔯াৎপর্যপূর্ণভাবে ১১জন মুখ্যমন্ত্রী এই মিটিংয়ে যোগ দেননি।
এদিন মিটিংয়ে প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত মুখ্যমন্ত্রী ও লেফটেনান্ট গভর্নরের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। পাশাপ🍸াশি এদিন মুখ্যমন্ত্রীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা ও দৃষ্টিভঙ্গি 🌃শেয়ার করেন। বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে নীতি আয়োগ।
মোদী জানিয়েছেন, নীতি আয়োগ বিভিন্ন রাজ্যের পরিস্থিতি, চ্য়ালেঞ্জগুলি, নানা পরিকল্পনাগুলি💃 সম্পর্কে খতিয়ে দেখবে। নীতি আয়োগ বিবৃতি জারি করে জানিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রীরা, লেফটেনান্ট গভর্নররা নানা ধরনের পলিসি ভিত্তিক পরামর্শ দিয়েছেন। কোন ক্ষেত্রে রাজ্য ও কেন্দ্রের মধ্যে সমণ্বয় ও সহযোগিতা দরকার তা নিয়েও মতামত দিয়েছেন তাঁরা। সেই সঙ্গেই গ্রিন স্ট্র্যাটেজি, জোন ভিত্তিক প্ল্যানিং, পর্যটন, শহর পরিকল্পনা, কৃষি, শ্রম সম্পদের উন্নতি, সহ নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা জানিয়েছেন, নীতি আয়োগের মিটিং অত্যন্ত ভালো হয়েছে𝔉। আমি প্রধানমন্ত্রꦰীকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। কীভাবে তিনি টিম ইন্ডিয়াকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চান তার ঝলক দেখে অবাক হয়ে গেলাম।
এদিকে রবিবারই নতুন সংসদ ভবনের উদ্বোধন হবে। তার আগে নানা বিতর্ক দানা বেঁধেছে। বির🤪োধীদের একাংশ এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত হবে না বলে জানিয়েছেন। তার আগেই হল নীতি আয়োগের মিটিং। সেখানেও এলেন না বিরোধীদের একাংশ। তবে নীতি আয়োগের মুখ্য 🎐কার্যনির্বাহী আধিকারিক বিভিআর সুহ্মমনিয়ম জানিয়েছেন, যাঁরা অনুপস্থিত রয়েছেন তাঁদের মনে হয় ব্যক্তিগত কোনও সমস্যা রয়েছে।
তিনি জানিয়েছেন, আপনি যদি এই মিটিংয়ে না আসেন তবে আপনি আলোচনা মিস করবেন। তবে আমরা কাউকে বয়কট করব এম🌼নটা নয়। আমরা সকলে মিলে কাজ করব। ভারত সরকার নীতি তৈরি করবে। তবে এটা এমন কিছু হবে না যে, যে রাজ্যগুলি এলেন না তাঁরা বাদ থেকে যাবেন। কিন্তু যাঁরা অংশ নিলেন না ক্ষতিটা তাঁদেরই হবে।
সব মিলিয়ে ১১জন মুখ্যমন্ত্রী আসেননি মিটিংয়ে। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী আসেননি কারণ সরকারের ক্ষমতাকে নিয়🌄ন্ত্রিত করা হচ্ছে। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী বাংলার মুখ্যমন্ত্রী যাননি। কারণ বাংলার মুখ্যমন্ত্রী চেয়েছিলেন 🏅অর্থমন্ত্রী ও মুখ্যসচিবকে পাঠাবেন। কিন্তু এটা মানেনি কর্তৃপক্ষ। তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীও আসেননি মিটিংয়ে।