পকসো আইনে এক ব্যক্তিক🔯ে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল। মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট সেই রায়কে বজায় রাখল। হাইকোর্ট জানিয়েছে একজন ব্যক্তি যখন কোনও মেয়ের জামাকাপড় ধরে টানাটানি করেন, তার কাঁধে হাত রাখে তখন তার যৌন মতলবটা বোঝা যায়। ওই ব্যক্তির কারাদণ্ড ও জরিমানার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। তবে অভিযুক্তের আইনজীবীর দাবি, তার মক্কেলের কোনও যৌন মতলব ছিল না।
সিঙ্গল বেঞ্চের বিচারপতি প🐼্রেম নারায়ণ সিং জানিয়েছেন, পকসো অ্য়াক্টে কোনও মামলা হলে সেই অভিযুক্তের মানসিক পরিস্থিতিটা দেখা হয়। সে অপর🦄াধমনস্ক কি না সেটা দেখা হয়। স্পেশাল কোর্ট এটাই দেখেছে।
বার অ্যান্ড বেঞ্চের রিপোর্ট অনুসারে আদালত জানিয়েছে, ও😼ই ব্যক্তি ২২ বছর বয়সি। তার যৌন মতলবটা বোঝা গিয়েছে। সে ওই ভিক্টিমের জামা ধরে টানাটানি করেছিল, কাঁধে হাত রেখেছিল। এতেই তারꦗ যৌন আকাঙ্খার বিষয়টি বোঝা যাচ্ছে। হাইকোর্ট ৩৫৪ ধারায় ও পকসো অ্য়াক্টের ৭-৮ ধারায় তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। আদালত তাকে ৪ হাজার টাকা জরিমানা করেছে। তিন বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে।
মামলায় বলা হয়েছে ওই কিশোরী ক্লাস ৯এ পড়ত। তখন সে আত্মীয়র বাড়ি থেকে ফিরছিল। সেই সময় তাকে ওই যুবক আটকায়। তার হাত ধরে। জামা ধরে টানে। সেই সময় সে চিৎকার করে উঠলে তারা কাকা মণীশ ছুটে আসেন। অভিযুক্ত তাকে হুমক𒁏ি দেয়। পরে সে ছুটে পালায়।
অভিযুক্ত যুবক লো♕য়ার কোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আপার কোর্টে গিয়েছিলেন। এরপরই এনিয়ে 𝓡আইনি লড়াই চলতে থাকে। দুপক্ষই একে অপরের বিরুদ্ধে শুনানিতে অংশ নেন।
তবে অভিযুক্তের আইনজীবীর দাবি, ওই ভিক্টিমের বয়স ঠিকঠাক করে যাচাই করা হয়নি। আর অভিযুক্তের কোনও যৌন মতলব ছিল না। তবে সব দিক বিবেচনা করে আদালত জানায় কিশোরীর সঙ্গে তার কাকার বয়ান মিলে যাচ্ছে।🌌 এফআইআরে যে কথা উল্লেখ করা হয়েছে সেটার সঙ্গেও মিলে যাচ্ছে ওই দুজনের বয়ান।