রဣাজ্যসভার ১২ জন নিলম্বিত সদস্যদের মধ্যে অন্যতম হলেন তৃণমূল কংগ্রেসের দোলা সেন। বাদল অধিবেশনের সময় ‘অরাজক এবং হিংসাত্মক আচরণের’ জন্য শীতকালীন অধিবেশনের বাকি অংশের জন্য নিলম্বিত করা হয়েছে তৃণমূলের দোলা সেন সহ ১২ সাংসদকে। আর সাসপেন্ডেড হয়ে তিনি ‘গর্বিত’ বলে দাবি করেন দোলা সেন। দোলা সেনের বক্তব্য, ‘সরকারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে নিলম্বিত হযে আমি গর্বিত।’
তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ বলেন, ‘আমরা রাজ্যসভার বিরোধী সাংসদদের নজিরবিহীন সাসপেনশনের নিন্দা জানাই। ডেরেক ও'ব্রায়েন এবং আমাকে গত বছরও বরখাস্ত করা হয়েছিল, তাই এই সাসপেনশন আমার কাছে বিস্ময়কর নয়। আমরা তৃণমূল প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গর্বিত শিষ্য এবং জনগণের পক্ষে সংসদে আওয়াজ তুলেছিলাম। এবং যদিꦿ এই কারণে সাসপেন্ড করা হয়, তাহলে তাই হোক।’
এদিন সাংসদদের সাসপেনশনের বিরোধিতায় কংগ্রেস সহ বিরোধীরা ওযাকআউট করেন। যদিও তৃণমূল কংগ্রেস ওয়াকআউট করেনি। এই বিষয়ে তৃণমূল সাংসদ নাদিমুল হক সংবাদ সংস্থা এএনআইকে বলেন, ‘আমরা সংসদ সদস্যদের বরখাস্তের সিদ্ধান🅰্তের বিরুদ্ধে। আমরা বিরোধী দলগুলির সাথে দাঁড়িয়ে আছি তবে আমরা আমাদের নিজস্ব পথ বেছে নেব।’ উল্লেখ্য, দোলা সেন ছাড়া তৃণমূলের শান্ত🧸া ছেত্রীকেও সাসপেন্ড করা হয়েছে গতকাল।
এদিন রাজ্যসভার বিরোধী নেতা মল্লিকার্জুন খার্গে সাসপেনশনের সিদ্ধান্তের বিরোধিতায় নিজের যুক্তি পেশ করে সেই সিদ্ধান্ত বদলানোর আবেদন জানান। তবে রাজ্যসভার চেয়ারম্যান নিলম্বিত সদস্যদের সাসপেনশন প্রত্যাহার করতে অস্বীকার করেন। বেঙ্কাইয়া ন▨াইডু এই বিষয়ে বলেন, ‘সাময়িক বরখাস্ত হওয়া সংসদ সদস্যরা দুঃখ প্রকাশ করেননি। আমি বিরোধীদলীয় নেতার (কংগ্রেসের মল্লিকার্জুন খর্গে) আবেদন বিবেচনা করছি না। সাসপেনশন প্রত্যাহার করা হবে না।’