সার, বস্ত্র, রাসায়নিক এবং পেট্রোকেমিক্যাল, ফার্মাসিউটিক্যালস এবং বাণিজ্য মন🧔্ত্রকের অধীনে বেশ কয়েকটি ꧋কেন্দ্রীয় পাবলিক সেক্টর এন্টারপ্রাইজের (CPSEs) বেসরকারীকরণ বা সংস্থাগুলিকে বন্ধ করার জন্য প্রাথমিক তালিকা তৈরি করা হতে পারে শীঘ্রই। এই তালিকায় ৬০টি সংস্থাকে অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। এ জন্য সরকার নন-স্ট্র্যাটেজিক খাতের সংস্থা বেছে নিয়ে সেগুলির বিলগ্নীকরণের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
বিষয়টির স🦩ঙ্গে অবগত সূত্র মারফত জানা গিয়েছে যে নন-স্ট্র্যাটেজিক সেক্টরে প্রায় ১৭৫টি সিপিএসই রয়েছে। যার মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ বন্ধ হয়ে যাওয়ার পথে এবং বাকি সংস্থাগুলির ক্ষেত্রেও ধীরে ধীরে বেসরকারীকরণের পথে হাঁটতে পারে কেন্দ্র। এর মধ্যে কিছু অলাভজনক সংস্থাগুলিকে প্রাইভেট সেক্টরের হাতে তুল꧟ে দেওয়া হবে।
নীতি আয়োগ, পাবলিক এন🎶্টারপ্রাইজেস বিভাগ এবং প্রশাসনিক মন্ত্রকের একদল আধিকারিক এমন সংস্থাগুলিকে চিহ্নিত করছে যাদের বেসরকারীকরণ বা বন্ধ করা হবে। চলতি অর্থবছরের বাজেটেও এই কৌশল সম্পর্কে আভাস দেওয়া হয়েছিল কেন্দ্রের তরফে। সূত্রের মতে, মাদ্র꧋াজ ফার্টিলাইজারস এবং ন্যাশনাল ফার্টিলাইজারস সহ সার মন্ত্রকের অধীনে নয়টি সিপিএসই-এর বেসরকারীকরণের সম্ভাবনা রয়েছে। দেশের প্রচুর পরিমাণে সার আমদানি করা হয়। এই পরিপ্রেক্ষিতে, সরকার সাম্প্রতিক বছরগুলিতে দেশীয় উত্পাদন বাড়ানোর চেষ্টা করছে। এই আবহে এই সংস্থাগুলি বেসরকারি খাতের কাছে আকর্ষণীয় হতে পারে।
এদিকে বস্ত্র মন্ত্রಞকের অধীনে সিপিএসইগুলির মধ্যে রয়েছে ধুকতে থাকা ন্যাশনাল টেক্সটাইল কর্পোরেশন (NTC)। কেন্দ্র এই সংস্থাটি বন্ধ করতে পারে। এই সংস্থার অধীনে অপ্রচলিত প্রযুক্তির ২৩টি মিল রয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে আসা দুটি ট্রেডিং কোম্পানি বন্ধ হয়ে যাবে কারণ তাদের ব্যবসা কয়েক বছর ধরে অলাভজনক হয়ে 🍰পড়েছে।