করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক তৈরীর জন্য সারা বিশ্বে কাজ চলছে। এরমধ্যেই বেশ কিছুটা এগিয়ে গেল জার্মানি ও ইউকে। ব্রিটেনে এই সপ্তাহ থেকে মানুষের ওপর ক্লিনিকাল ট্রায়াল শুরু হল সম্ভাব্য টিকার। জার্মানিতে মিলেছে ছাড়পত্র পরীক্ষা করা🌱র।
বিশ্বে প্রায় দেড়শোটি প্রজেক্ট চলছে করোনার টিকা বানানোর। কিন্তু এখনও পর্যন্ত মাত্র পাঁচটি প্রজেক্ট ক্লিনিকাল ট্রায়াল অবধি পৌঁচেছে। ব্রিটেনে ইউনিভার্সিটি অফ অক্সফোর্ডে আজ থেকে ট্রা♔য়াল শুরু। স্বেচ্ছাসেবকদের ওপর দেওয়া হবে করোনা প্রতিষেধক টিকা। বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনার ইনস্টিটিউটের করা এই ট্রায়ালে অংশ নেবেন ৫১০জন স্বেচ্ছাসেবক। ১৮ থেকে ৫৫ বছর বয়সী এই ব্যক্তিদের দেওয়া হবে সম্ভাব্য ভ্যাকসিন, শিম্পাঞ্জিদের শরীর থেকে খুঁজে পাওয়া একটি ভাইরাস দিয়ে। রিসার্চ ꦐডিরেক্টর সারাহ গিলবার্ট জানিয়েছেন যে ৮০ শতাংশ সুযোগ আছে এই ট্রায়াল সফল হওয়ার।
সেপ্টেম্বর মধ্যে দশ লাখের ওপর ভ্যাকসিন ডোজ বানাতে চায় ইনস্টিটিউট যাতে ছাড়পত্র মিললেই সেটা দ্রুত মানুষের মধ্য পৌঁছে দেওয়া যায়। ব্রিটেনে সরকারি টাস্কফোর্সের নেতৃত্বে এই কাজ ওচল𓄧ছে।
অন্যদিকে জার্মানিতে মানুষের ওপর পরীক্ষা করার জন্য ছাড়পত্র পেল Pfizer ও Biontech-এর দ্ব🐼ারা প্রস্তুত করা প্রতিষেধক।
আপাতত ২০০জন সুস্থ ভলান্টিয়ারের ওপর পরীক্ষা করা হবে। এরা ১৮-৫৫ বছর বয়সী হবে। দ্বিতীয় ধাপে বয়স্ক মানুষদের ওপর এই সম্ভাব্য প্রতিষেধক পরীত্রা করা হবে। জার্মানিতে এ﷽প্রিলের শেষে ক্লিনিকা𓂃ল ট্রায়াল শুরু হবে। জুন-জুলাই মাস থেকে ডেটা আসতে থাকবে পরীক্ষার।
এখনও পর্যন্ত সারা ♋বিশ্বে ক𓆉রোনায় মারা গিয়েছেন ১.৭ লক্ষ মানুষ। বিশেষজ্ঞদের অনুমান ১২-১৮ মাস লাগবে নয়া ভ্যাকসিন আসতে। চিন ও আমেরিকাতেও মানুষের ওপর ক্লিনিকাল ট্রায়াল শুরু হয়েছে। কবে শেষপর্যন্ত টিকা মানুষের কাছে আসে, সেটাই দেখার।