কৃষি আইন প্রত্যাহার করার ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তাঁর এই পদক্ষে ররাজনৈতিক মাস্টারস্ট্রোক নাকি আন্দোলনের সামনে মাথা ঝোঁকানো, তা নিয়ে বিতর্ক-আলোচনা শুরু হল বলে। এরই মাঝে নিজেদের 'জয়' দেখতে শুরু করে দ✃িলেন বিরোধীরা। কৃষি আইন নিয়ে মোদীর সিদ্ধান্তের পরই রাহুল গান্ধী থেকে শুরু করে ডেরেক ও'ব্রায়েনরা টুইট করেছেন। টুইট করে 'জয়' উদযাপন করা হয় কংগ্রেসের অফিশিয়াল টুইটার হ্যান্ডেলের তরফꦬেও।
এদিন এই প্রসঙ্গে রাহুল গান𒊎্ধী এদিন টুইট করে লেখেন, 'সত্যাগ্রহের মাধ্যমে দেশের অন্নদাতারা তাঁদের মাথা ঝুঁকিয়ে দিলেন, যাঁরা ঔদ্ধত্যে পরিপূর্ণ ছিলেন। অন্যায়ের বিরুদ্ধে এই জয়ে সবাইকে শুভেচ্ছা। জয় হিন্দ, জয় কিষাণ!' এই বিষয়ে কংগ্রেসের তরফে টুইট করে লেখা ꦓহয়, 'অভিমান ভেঙেছে, জিতেছে আমার দেশের কিষাণ।' এদিকে তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভা সাংসদ ডেরেক ও'ব্রায়েন এদিন টুইট বার্তায় লেখেন, 'অহংকারের হার। ঔদ্ধত্য থেকে হাঁটু গেড়ে বসতে বাধ্য হয়েছে।'
এদিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কৃষি আইন প্রত্যাহারের পরপর তাঁরে ধন্যবাদ জানান কংগ্রেস ত্যাগী ক্যাপ্টেন অমরিনꦆ্দর সিং। এট টুইট বার্তায় তিনি লেখেন, 'দুর্দান্ত খবর! সব পঞ্জাবির দাবি মেনে নিয়ে গুরু নান জয়ন্তীর দিন তিনটি কৃষি আইন প্রত্যাহার করায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ধন্যবাদ। আমি নিশ্চিত কেন্দ্রীয় সরকার কৃষকদের উন্নয়নের জন্য কাজ জারি রাখবে।'
প্রসঙ্গত, দীর্ঘ আন্দোলনের পর আজকে তিন কৃষি আইন প্রত্যাহারের ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এর আগে পঞ্জাব নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে অমরিন্দর সিংয়ের নয়া দলের সঙ্গে বিজেপির জোটের জল্পনা তুঙ্𓄧গে উঠেছিল। অমরিন্দর নিজে জানিয়েছিলেন, 'কৃষকদের সমস্যা' মেটালে বিজেপির সঙ্গে জোট করবেন তিনি। এই আবহে মোদীর এই পদক্ষেপের নেপথ্যে থাকা রাজনৈতিক চাল নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে ইতিমধ্যেই। তবে বিরোধীরাও এই প♌দক্ষেপকে নিজেদের 'জয়' হিসেবে তুলে ধরতে মরিয়া।