সংসদের বিশেষ অধিবেশন শুরু হয়েছে সোমবার থেকে। এই অধিবেশনে💝 যোগ দিতে আসা সাংসদদের যাতে পৌঁছতে দেরি না হয় তার জন্য দিল্লিগামী মেল এবং এক্সপ্রেস ট্রেনের কর্মীদের বিশেষ বার্তা দিল রে꧑ল।
রেলওয়ে বোর্ড থেকে ইমেল পাঠানো হয়েছে সমস্ত জোনাল হেডকোয়াটার্সে। ইমেলে জোর দেওয়া 𓆏হয়েছে ট্রেন ক্ষেত্রে চলাচলে সময় বজায় রাখার জন্য। রেলের প্রধান টার্মিনালগুলিতে অফিসার মোতায়েন করতে বলা হয়েছে। ওই অফিসার নজর রাখবেন ট্রেন চলাচলের উপর।
দিল্লিগামী মেল ও এক্সপ্রেস ট্রেনগুলিতে সময়ানুবর্তিতা বজায় রাখার জন𒉰্য বেশ কিছু নির্দেশেও দেওয়া হয়েছে। ট্রেন চলাচলের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগুলি ঠিক মতো কাজ করছে কিনা সেদিকে নজর রাখা। কোনও সমস্যা তৈরি হলে তার দ্রুত সমাধান। রক্ষণাবেক্ষণের কাজের জন্য যদি ট্রেন চলাচলে বাধা তৈরি হয় তবে তা তার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দ্রুত সমাধান করতে হবে। অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে ট্রেনগুলিকে যত দ্রুত সম্ভব তাদের নিয়মিত গতিতে ফিরিয়ে আনতে হবে।
(পড়তে পারেন। নোনতা কিনলেই ঠান্ডা পানীয় ফ্রি, স্বপন দাশগুপ্তের অ🌳ভিযোগের পর সিদ্ধান্ত ই🐽ন্ডিগোর)
(পড়তে পারেন। চিনি নিয়ে দুই দশকের তিক্ততা অতীত, ভারতকে ইথানল বানানোর🀅 প্রযুক্তি দেবে ব্রাজিল)
প্রসঙ্গত, সংসদের বিশেষ অধিবেশনে যোগ দেওয়ার জন্য অনেক সাংসদ ট্রেনকে বেছে নিচ্ছেন। তাঁরা যাতে সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছানꦛ সেই জন্য সতর্ক থাকার নির্দেশে দেওয়া হয়েছে।
রেল বোর্ডের ইমেলে বলা হয়েছে, 'আমাদের সময়ানুবর্তিতা নিয়ে সমস্যা এড়াতে, ট্রেন চলার প্রয়োজনীয় সমস্ত কিছু ঠিক মতো কাজ করছে কি না সেদিক♕ে নজর রাখতে হবে। কোনও সমস্যা থাকলে দ্রুত তা ঠিক করতে হবে। ট্রেনগুলি যাতে দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।'
ট্রাক মেরামত, স্লিপার পাল্টানোর কাজ প্রায়শই চলতে ♐থাকে। সে কারণ ট্রেনের গতি নিয়ন্ত্রণ করা হয়। তবে এই সব কাজের জন্য ট্রেন যাতে দেরিতে না পৌঁছয় সেদিকে নজর রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
তবে রেলের এই নির্দেশ শুনে যাত্রীদের কেউ কেউ প্রশ্ন করছেন, সাংসদদের জন্য সময়ানুবর্তিতা মানার নি🌼🥃র্দেশ দেওয়া হলে আম যাত্রীদের জন্য নয় কেন?