আচমকাই ফোন এসেছিল হাসপাতালে। স꧟্যার এইচএম রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন হাসপাতালে বুধবার ফোন করে বলা হয়েছিল বিস্ফোরণে উড়িয়ে দেওয়া হবে হাসপ⛄াতাল। এমনকী আম্বানি পরিবারের নাম করেও হুমকি দেওয়া হয়।
মুম্বই পুলিশ জানিয়েছেন, দুপুর ১২.৫৭ মিনিট নাগাদ অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন এসেছিল। এনিয়ে ডিবি মার্গ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়। এনিয়ে তদন্তের নির্দেশও দেওয়া হয়♍েছে।
এদিকে ফোনে বলা হয়༺েছে অ্যান্টিলিয়া উড়িয়ে দেব। খুন করা হবে মুকেশ আম্বানি, নীতা আম্বানি ও তাঁদের পুত্র আকাশ আম্বানিকে।
মোবাইল ♈থেকে ফোনটি এসেছিল হাসপাতালের ল্যান্ডলাইন নম্বরে। রিলায়েন্সের দাবি, ফের বিকাল ৫টা ০৪ মিনিটে একই ধরণের ফোন এসেছিল।
পুলিশের ডেপুটি কমিশনার নীলোৎপল জানিয়েছেন, তিনটি টিম তৈরি করে ফোন কলগুলি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। খুব গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে বিষয়টি। অ্যান্টি সাবোতাজ টিম ও বোম্ব স্কোয়াড অ্যান্টিলিয়া ও হাসপাতালে তল্লাশি চালাচ্ছে। পুলিশের ধারণা ফোনটি রাজ্যের বাইরে কোথাও থেকে এ🦂সেছিল। হাসপাতাল ও অ্য়ান্টিলিয়াতে বাড়তি পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এদিকে গত ১৫ অগস্ট একইভাবে হাসপাতালে অন্তত আটটি ফোন এসেছিল। সেখানেও রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিℱজের চেয়ারম্য়ান মুকেশ আম্বানিকে নিশানা করে হুমকি ফোন এসেছিল। এরপর পুলিশের কাছে অভিযোগ জানা🎃নো হয়।
পরে পুলিশ বিষ্ণু ভৌমিক নামে🐈 এক ব্যক্তিকে আটক করে। ৫৬ বছর বয়সী ওই ব্যক্তিকে মুম্বই শহরতলি থেকে আটক করাꦛ হয়।
এদিকে ইতিমধ্যেই ভারতের দ্বিতীয় ধনী ব্যক্তি মুকেশ আম্বানির নিরাপত্তা বৃদ্ধি করে জেড প্লাস করা হয়েছে।♔ গোয়েন্দা রিপোর্টের ভিত্তিতেই এই সুরক্ষা বৃদ্ধি করা হয়েছে।
২০১৩ সালে প্রথম মুকেশ আম্বানি জেড ক্যাটাগরির কমান্ডো সুরক্ষা পান। তাঁর স্ত্রী নীতা আম্বানি পান ওয়াই🏅 প্লাস নিরাপত্তা। এদিকে গত ফেব্রুয়ারি মাসে মুম্বইতে তার বাড়ির সামনে একটি বিস্ফোরক বোঝাই গাড়ি পাওয়া গিয়েছিল। কার্যত তারপর সবদিক বি🗹বেচনা করে তাঁর নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা হয়।