পার্বত্য উপত্যকার ৫৬০ টি বাড়িতে দেখা গিয়েছে ফাটল। উত্তরাখণ্ডের যোশীমঠের বাসিন্দারা সেই ফাটল নিয়ে স্বভাবতই উদ্বিগ্ব। তাঁরা ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚএবার প্রশাসনের বিরুদ্ধে এই ইস্যুতে উদাসিনতার অভিযোগ তুলে প্রতিবাদে সরব হয়েছেন। দেবভূমি উত্তরাখণ্ডে ক্রমাগত চলছে ভূমি অবনমন। তার জেরেই বাড়িগুলিতে এ𓄧মন ফাটল ধরার ফলে উদ্বিগ্ন এলাকার বাসিন্দারা।
সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের খবর অনুযায়ী, অন্তত ১০০ জন এলাকাবাসী বাড়ির ভাঙন নিয়ে ক্ষোভে ফুঁসে উঠে প্রতিবাদে সামিল হন। শহরের রাস্তা ধরে হাতে মশাল নিয়ে তাঁরা প্রতিবাদে বের হন। সূত্রের খবর বলছে, এলাকার ৬৬ টি পরিবার বাড়ি ছাড়া রয়েছে। তাদের বাড়িতে ফাটল দেখা দেওয়ায় তাঁরা বাড়ি ছেড়ে চলে গিয়েছেন। এলাকাবাসীরা বলছেন, ‘সিংধার ও মারওয়ারি এলাকায় ফাটল বড় হচ্ছে।’ তাঁরা বলছেন, জেপি কম্পানি গেট ও বদরিনাথ ন্যাশনাল হাইওয়েতে ফাটলগুলি ক্রমাগত বাড়তে শুরু করছে। তাঁদের দাবি, ‘ সেখানে প্রতি ঘণ্টায় বাড়ছে ফাটল।’ বাড়িগুলিতে এমন ফাটলের জেরে এলাকার প্রায় ৩ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বলেও দাবি করছেন নাগরিকরা। প্রতিটি বাড়িই পুরসভার দ্বারা সমীক্ষা করা হয়েছে বলেও তিনি জানান। শুধু যে বাড়িগুলিতেই এমন ফাটল দেখা গিয়েছে, তা নয়। বহু সড়কেও এমন ফাটল দেখা যে🌃তে শুরু করেছে। সুনীল ওয়ার্ডের কাছের রাস্তায় এমন ফাটলের ফলে মানুষের যাতায়াতে সমস্যা হচ্ছে বলেও জানা গিয়েছে।
এদিকে, দেখা যাচ্ছে মারওয়াড়ি এলাকায় বহু বাড়ির নিচে জল ঢুকে সেই ফাটলগুলিকে আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে। এই গোটা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশাসন কোন পথে হাঁটছে তা জানতে চাইছেন স্থ💯ানীয়রা। এই পরিস্থিতিতে উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি বলেছেন, ‘আর কয়েক দিনের মধ্যেই আম যোশীমঠে যাব। 𒊎উদ্যোগ নেব যাতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা যায়। সমস্ত রিপোর্ট খতিয়ে দেখা হবে। প্রয়োজনীয় পদক্ষেপও নেওয়া হবে। আমি এই বিষয়ে পুরসভার চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেছি।’ উল্লেখ্য, উত্তরাখণ্ডে বদরীনাথ যাওয়ার পথে মুখ্য দ্বার হল যশীমঠ। এছাড়াও ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স, হেমকুণ্ড সাহিব, অউলি যেতে গেলেও যশীমঠ পেরিয়ে যেতে হবে।