♐ দেশের সুপ্রিম কোর্টের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি হতে চলেছেন বিচারপতি সঞ্জীব খান্না। আগামী মাসেই তিনি নিতে চলেছেন শপথ। নভেম্বর মাসের ১১ তারিখে তিনি শপথ নিতে চলেছেন। উল্লেখ্য, বর্তমানে দেশের প্রধান বিচারপতি পদে রয়েছেন বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। তাঁর অবসরের পর সঞ্জীব খান্না এবার দায়িত্ব নেবেন।
দেশেღর সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির তালিকায় ৫১ তম প্রধান বিচারপতি হিসাবে স্থান পাচ্ছে সঞ্জীব খান্নার নাম। আগামী নভেম্বর মাসে ১১ তারিখ তিনি নিতে চলেছেন শপথ। দেশের বর্তমান প্রধান বিচারপতির থেকে তিনি দায়িত্বভার গ্রহণ করতে চলেছেন। প্রসঙ্গত, ডিওয়াই চন্দ্রচূড় অবসর নিতে চলেছেন ১০ নভেম্বর। তার পরদিনই শপথ নতুন প্রধান বিচারপতির। উল্লেখ্য. গত ২০২২ সালে করোনাকালে দেশের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির দায়িত্বভার গ্রহণ করেন ডিওয়াই চন্দ্রচূড়।
এদিন আইনমন্ত্রী অর্জুন রাম মেঘওয়াল এক এক্স পোস্টে জানান,' ভারতের সংবিধান প্রদত্ত ক্ষমতা প্রযꦕ়োগ করে, মাননীয় রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতির সাথে পরামর্শের পর, ভারতের সুপ্রিম কোর্টের বিচারꦓক শ্রী বিচারপতি সঞ্জীব খান্নাকে ভারতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ করতে পেরে খুশি হয়েছেন। ১১ ই নভেম্বর, ২০২৪ থেকে কার্যকর।'
উল্লেখ্য, প্রধান বিচারপতি পদে সঞ্জীব খান্নার মেয়াদ ৬ মাসের জন্য হবে। তিনি ২০২৫ সালের ১৩ মে অবসর নেবেন। এরপর তাঁর স্থান💛ে আসবেন আরও কেউ। এদিকে, সদ্য আরজি কর ঘিরে যে মামলা চলছে, তা সুপ্রিম কোর্টে রয়েছে। সুপ্রিম কোর্টে﷽ রয়েছে রাজ্যের ডিএ মামলাও। এই সমস্ত হাইভোল্টেজ মামলার মধ্যেই প্রধান বিচারপতির পরিবর্তন হতে চলেছে। এই মাসের শুরুতে, সিজেআই ডিওয়াই চন্দ্রচূড় তার উত্তরসূরি হিসাবে বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার নাম সুপারিশ করেছিলেন। তিনি সুপ্রিম কোর্টের দ্বিতীয় সিনিয়র বিচারপতি।
কে সঞ্জীব খান্না?
১৯৮৩ সালে আইনজীবী হিসাবে উঠে আসেন বিচারপতি সঞ্জীব খান্না। তিনি তিস হাজারি কমপ্লেক্সের জেলা আদালতে প্র্যাকটিস করতেন। পরে তিনি দিল্লির হাইকোর্ট ও ট্রাইব🃏্যুনালে প্র্যাকটিস করেন। বিচারপতি খান্না আয়কর বিভাগের সিনিয়র স্থায়ী কাউন্সেল হিসাবেও কাজ করেছেন এবং ২০০৪ সালে দিল্লির জাতীয় রাজধানী অঞ্চলের স্থায়ী কাউন্সেল (সিভিল) হয়েছিলেন। দিল্লি হাইকোর্টে অ্যামিকাস কুরি কেসে♏ তিনি অ্যাডিশনাল পাবলিক প্রসিকিউটার হিসাবেও ছিলেন।