ঋতূমতী হওয়ার পরে কো🅰নও মুসলিম কন্যা তার পছন্দ মতো বিয়ে করতে পারবেন। এনিয়ে পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিল ন্যাশানাল কমিশন ফর প্রোটেকশন অফ চাইল্ড রাইটস। তবে শুক্রবার সুপ্রিম কোর্ট এনিয়ে শুনানিতে রাজি হয়েছে। আপাতত হাইকোর্টের নির্দেশকে বজায় রেখেছে দেশের শীর্ষ আদালত। সেই নির্দেশে বলা হয়েছিল, ১৫ বছর বয়সী একজন মুসলিম মেয়ে পার্সোনাল ল অনুসারে বিয়ে করতে পারেন। এর আগেই এনিয়ে নিღর্দেশিকা জারি হয়েছিল।
এদ🌼িকে প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় ও বিচারপতি পিএস নরসিংহ হরিয়ানা সরকারকে এনিয়ে নোটিশ পাঠিয়েছে। সিনিয়র অ্যাডভোকেট রাজশেখর রাও যাতে কোর্টকে সহযোগিতা করেন সেব্যাপারে অনুরোধ করা হয়েছে।
এদিকে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহেতা জানিয়েছেন, ১৪,১৫,১৬ বছর বয়সী মুসলিম মেয়েরা বিয়ে করে ফেলছেন। তিনি প্রশ্ন তোলেন, ফৌজদারি অপরা🃏ধের ক্ষেত্রে কি ঢাল হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে ✱এই পার্সোনাল ল কে? এদিকে ইসলামের পার্সোনাল ল অনুসারে মেয়েদের ঋতূমতী হওয়ার বয়স হল ১৫ বছর।
এদিকে পাঁচকুলাতে চিলড্রেন্স হোমে ১৬ বছর বয়সী এক স্ত্রীকে আটক করা হয়েছিল। এনিয়ে ২৬ বছর বয়সী এক যুবক যিনি আবার ওই🦋 নাবালিকার স্ত্রী। সেই আবেদনের শুনানির সময় হাইকোর্টের তরফে এই নির্দেশ দেওয়া হয়।
সেই সময় পর্যবেক্ষণে বলা হয় যে একজন মুসলিম কন্যার ক্ষেত্রে ১৫ বছর বওয়সীকে ঋতূমতী হওয়ার বয়স বলে উল্লেখ করা হয়। আর ঋতূমতী হওয়ার পরে তিনি তাঁর নিজের ইচ্ছা মতো বিয়ে করতে পারেন বা বিয়েতে সম্মতি জানাতে পারেন।এদিকে সেই বিয়ে কোনওভাবে নাবালিকা বিয়ে রোধে যে আইন রয়েছে তার সেকশন ১২র আওতায় পড়বে না।
এদিকে বিচারপতিদের বেঞ্চের 𝄹তরফে জানানো হয়েছে, নোটিশ ইস্যু করা হয়েছে। তবে এর আগে হাইকোর্টের তরফে জানানো হয়েছিল মুসলিম পার্সোনাল ল অনুসারে ঋতূমতী হওয়ার পরে কোনও মুসলিম কন্যা বিয়ে করতে পারেন।
তবে🐼 সাধারণত নাবালিকার বিয়ে রোধ করতে দেশ জুড়েই তৎপর প্রশাসন। তবে এবার এনিয়ে বড় পদক্ষেপ নিচ্ছে সুপ্রিম কোর্টও।