৩৪ বছর বয়সি এক মহিলা যৌন কর্মী। তাঁকে মুম্বইয়ের সেল্টার হোমে রাখার ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছিল ম্ꦓযাজিস্ট্রেট কোর্ট। একবছর তাঁকে হোমে রেখে তাঁর কেয়ার, প্রটেকশনের ব্যাপারে লক্ষ্য রাখার কথা জানিয়েছিল কোর্ট।
এরপর ১৫ মার্চ ওই মহিলা সেশন কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। সংবাদ ♚সংস্থা পিটিআই সূত্রে খবর, আদালত জানিয়েছে, আইন অনুসারে ౠযৌনকর্মী হওয়া কোনও অপরাধ নয়। কিন্তু জনসমক্ষে যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হয়ে অন্যকে অস্বস্তিতে ফেলে দেওয়ার বিষয়টি অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হবে।
এদিকে অ্য়াডিশনাল সেশান জাজ সিভি পাতি♕ল গত মাসে ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের সেই নির্দেশকে কার্যত খারিজ করে দেন। কিন্তু ওই মহিলার সঙ্গে ঠিক কী হয়েছিল?
সূত্রের খবর, গত ফেব্রুয়ারি মাসে একটি পতিতালয়ে অভিযান চালিয়েছিল পুলিশ। তখনই ওই মহিলাকে আটক করা হয়। এরপর ওই মহিলা সহ দুজনের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়। তাদেরকে মাজগাঁওতে 🌄ম্য়াজিস্ট্রেট কোর্টে পাঠানো হয়েছিল।
এদিকে ম্য়াজিস্ট্রেট কোর্টে যা༒বতীয় নমুনা পরীক্ষা করার পরে দেখা যায় , তিনি প্রাপ্তবয়স্ক। এরপর তাঁকে নবজীবন মহিলা বস্তিগৃহতে পাঠানো হয়। কোর্টের নির্দেশের দিন থেকে আগামী এক বছর তিনি যাতে উপযুক্ত যত্ন, সুরক্ষা পান সেব্যাপারে বলা হয়েছিল।
তবে সে✨শন কোর্টে আবেদন করে মহিলা জানিয়েছিলেন আমি কোনও অপরাধ করিনি।
মুম্বই আদালতের বিচারপতি জানিয়েছেন, কাজ করার অধিকার তাঁর রয়েছে। সেশন কোর্ট জানিয়েছে, আইন অনুসারে কোনও যৌন কাজে লিপ্ত হওয়াটা অপরাধ নয়। তবে পাবলিক প্লেসে যৌন কাজ করলে আর সেটা অন্যের অস্বস্তির ক♉ারণ হলে সেটা অপরাধ বলে গণ্য করা হ👍বে।
সেই সঙ্গে আদালতের তরফে বলা হয়েছে ওই মহিলা প্রকাশ্যে সেক্স ক🍸রছিলেন তেমন কোনও প্রমাণ পাওয়া📖 যায়নি।
আদালতের পর্যবেক্ষণ, ওই মহিলার দুটি বাচ্চা রয়েছে। তাদের মাকে প্রয়োজন। আর ওই মহিলাকে যদি তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে আটকে রাখা হয় তবে গোটা দেশে মুক্ত ভাবে ঘোরার যে অধিকার তাঁর রয়েছে সে💖টা লঙ্ঘিত হবে।
সেক্ষেত্রে ওই মহিলাকে মুক্তি দে🉐ওয়ার ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছে ♋আদালত।