কেন্দ্রীয় তথ্য় ও সম্প্রচার মন্ত্রক অনুরাগ ঠাকুর জানিয়েছেন, কিছ🔥ু বিদেশি মিডিয়া ভারত ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে ক্ষোভকে উসকে দেওয়ার চেষ্টা করছে।আমাদের গণতন্ত্র সম্পর্কে কিছু মিথ্য়ে কথা বলার চেষ্টা করছে। এনিয়ে নিউ ইয়র্ক টাইমসের একটি লেখাকে কার্যত তীব্র সমালোচনা করেছেন তিনি। তিনি জানিয়েছেন, জম্মু ও কাশ্মীরে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতাকে হরণ করা হয় বলে বিদেশি সংবাদপত্রে উল্লেখ করা হয়েছিল।
এনিয়ে একের পর এক টুইট করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তিনি জানিয়েছেন ভারত সম্পর্কে কিছু প্রকাশ করার সময় নিরপেক্ষার ব্যাপারটা ভুলে যাচ্ছে ওরা। আসলে ওই লেখাতে ভারত সরকারের নানা সমালোচনা করা হয়। ভারত সরকার নাকি মিডিয়াকে দাবিয়ে রাখার চেষ্টা করে। এমন কথাও তুౠলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনে। এনিয়ে অনুরাগ ঠাকুর জানিয়েছেন, একেবারে বিভ্রান্তিমূলক প্রতিবেদন। আসলে ভারত সম্পর্কে অপপ্রচারের জন্য় এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। ভারতের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা সম্পর্কে ও মূল্যবোধ সম্পর্কে অপপ্রচার করার জন্য এসব করা হচ্ছে।
তিনি জানিয়েছেন, নিউ ইয়র্ক টাইমস সহ একাধিক বিদেশি মিডিয়া ভারত সম্পর্কে ভুলভাল খবর প্রকাশ করছে। আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে নিয়েও নান𓆉া কথা বলছেন তারা। তবে এই মিথ্য়ে কথা বেশিদিন টিকবে না। আর গণতন্ত্রকে কীভাবে রক্ষা করা যায় তা নিয়ে ভারত কারোর কাছ থেকে শিক্ষা নেবে না।
তিনি জানিয়েছেন, আমরা ভারতের লোকজন অত্যন্ত পরিণত। ওই 🃏বিদেশি মিডিয়ার থেকে আমাদের গণতন্ত্রের ব্যাকরণ শিখতে হবে 🏅না। কাশ্মীরে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে যে কথা নিউ ইয়র্ক টাইমস বলছে তা পুরো মিথ্যে। ভারতের মাটিকে কেন্ಌদ্র করে🔴 কেউ এধরনের মনোভাব পোষণ করবে এটা আমরা মানব না।
তবে এবারই প্রথম নয়। এর আগে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর পাশ্চাত্যের মিডিয়ার বিরুদ্ধে তোপ দেগেছিলেন। তিনি পরিষ্কার জানিয়েছিলেন, আমেরিকার মিডিয়ার একাংশ ভারত সম্পর্কে একপেশে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। কারণ নিউ ইয়র্ক টাইমস লিখেছিল ভারত সরকার সিভিলিয়ান ইনস্টিটিউশনকে, সংখ্য়ালঘুদের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক হিসাবে মনে কর꧑ে।
এই খবরটি আ⛄পনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htipad.onelink.me/277p/p7me4aup