নরেন্দ্র মোদী সরকারের শেষ অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে বৃহস্পতিবার।এবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা কিছুটা হলেও স্বস্তি দিল অন্ত্যোদয় অন্ন যোজনার আওতায় থাকা বাসিন্দাদের। মন্ত্রিসভার তরফে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে প্রতি মাসে অন্নপূর্ণা অন্ত্যোদয় যোজনার আওতায় থাকা মানুষদের জন্য প্রতি মাসে প্রতি কেজি চিনিতে ১৮.৫ টাকা করে ভর্তুকি থাকবে। স♏েটা আরও দুবছরের জন্য় মেয়াদ বৃদ্ধি করা হল।
এই স্কিমের জেরে অন্তত ১.৮৯ কোটি পরিবার উপকৃত হচ্ছে।সরকারি তরফে বলা হয়েছে, ১৫ অর্থ কমিশনের সময়কালে অর্থাৎ ২০২০-২১ থেকে ২০২৫-২৬ এই বছরের মধ্য়ে প্রায় ১৮৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এদিকে চিনিতে আরও দুবছর সরকারি ভর্তুকি থাকলে অন্তত ১.৯ কোটি গরিব🐎 পরিবারের সুবিধা হবে। তারা কিছুটা কম দামে চিনি কিনতে পারবেন। এতে বহু মানুষের উপকার হবে।
এদিকে নিম্নবিত্ত ও মধ্য়বিত্তের সুবিধার জন্য় মোদী সরকার বার বার পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছে। দেখা যাচ্ছে একাধিক ক্ষেত্রে সরকারি তরফে টমেটো ও পেঁয়াজ বিক্রি করা হয়েছে। মানে খোলা বাজারে যখন পেঁয়াজ ও টমেটোর দাম ক্রমেই বাড়ছিল তখন ন্যায্য মূল্যে এগুলি বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে কিছুটা হলেও স্বস্তি পেয়েছেন সাধারণ মানুষ। সরকার পোষিত বিভিন্ন সমবায়ের মাধ্য়মে♚ অপেক্ষাকৃত কম দামে এই সব সামগ্রী বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়েছে। পাশাপাশি ভারত আটা, ভারত ডালের মতো সামগ্রী বিক্রির উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে।
খোলা বাজারে একাধিক সামগ্রীর দাম ক্রমেই বাড়তে থাকে। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বাড়লে স্বাভাবিকভাবেই সমস্যায় পড়েন সাধারণ মানুষ। তবে এবার কিছুটা হলেও সুবিধা হবে সাধারণ মানুষের। তাছাড়া এবার সামনেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে জি🎐নিসপত্রের দাম বাড়লে তার প্রভাব পড়তে পারে ভোটবাক্সে। সেকারণে আর কোনও ঝুঁকি নেয়নি কেন্দ্রীয় সরকার। এমনটাই মনে করা হচ্ছে। তাছাড়া প্রতিটি সংসারেই চিনির প্রয়োজন হয়। বিশেষত উৎসব🐟ের দিনগুলিতে চিনির চাহিদা ক্রমশ বাড়তে থাকে। কিন্তু চিনির দাম নাগালের মধ্য়ে থাকলে সুবিধা হবে বহু সাধারণ মানুষের।