১৯৯০ সালে কাশ্মীরি পণ্ডিত ও শিখদের কাশ্মীর ছাড়ার ঘটনা সংক্রান্ত এক মামলায় সুপ্রিম কোর্ট তার পর্যবেক্ষণে জানিয়েছে, এই ঘটনা সম্পূর্ণ ‘এক্সিকিউটিভ’ পরিসীমার আওতাধীন। মামলার শুনানির সময় আবেদনকারীকে ꦓআদালত জানিয়েছে, যাতে কেন্দ্রীয় সরকার ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের প্রশাসনের কাছে আবেদন করার কথা নিজেদের সমস্ত কয়টি আবেদন একত্রিত করে। যার মধ্যে ‘এথনিক ক্লিনজিং’ সংক্রান্ত তদন্তের বিষয়টিও থাকবে।
আদালত বলছে, ‘এটি সম্পূর্ণ এক্সিকিউটিভ আওতায় রয়েছে, আপনারা সরকারের কাছে আবেদন করুন, আমরা কেন এতে নাক গলাব? ’ সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি বিআর গভাই ও সিটি রবিকুমারের একটি বেঞ্চ এদিন এক এনজিওর আবেদনের প্রেক্ষিতে এই পর্যবেক্ষণ সামনে আনে। বেঞ্চ তার নির্দেশ রেকর্ড করায় সম্মত হয়েছে,যখনই আবেদনকারীর আইনজীবী রাজি হয়ে যান আদালতের নির্দেশ মতো কেন্দ্র ও স্থানীয় প্রশাসনকে আবেদন করার জন্য। ১৯৯০ সাল থেকে ২০০৩ সালের মধ্যে ভূস্বর্গে কাশ্মীরি পণ্ডিত ও শিখদের হত্যা ও তাঁদের কাশ্মীর ছাড়তে বাধ্য করার অভিযোগ নিয়ে একটি বিশেষ তদন্তকারী দল গঠনের আবেদন জানিয়েছেন আবেদনকারীরা। রাজধানী এক্সপ্꧂রেসে খাবারের পাতে কী কী পড়ল? ছবি প্রকাশ নাগাল্যান্ডের মন্ত্রীর
এখানেই শেষ নয়। আবেদনে দাবি করা হয়, যাতে কাশ্মীর থেকে পণ্ডিত ও শিখদের বিতারণের পর সেখানের আদমসুমারীও প্রকাশ্যে আনা হয়। আবেদনের অভিযোগে বলা হয় যে, পুলিশ আর রাজ্যের প্রশাসন তখন শাসকদলের অধীনস্থ থেকে ধর্মীয় বিভেদের বশে হত্যাকারী ও ষড়যবন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করেনি। ꦦআবেদন দাবি করেছে, কাশ্মীর উপত্যকা হল সাংবিধানিক শাসনকে কার্যকর করার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ব্যর্থতার নামান্তর। এর আগে ২০১৭ সালের জুলাই মাসে কাশ্মীর পণ্ডিতদের হত্যা ইস্যুতে তদন্তের আরও একটি আবেদন নিয়েও কার্যত একই পথে অবস্থান করে। সেই আবেদনে দাবি করা হয়, কাশ্মিরী পণ্ডিতদের ওপর অত্যাচার নিয়ে ২০১৫ টি এফআইআর নিয়ে কোনও পদক্ষেপ♐ নেয়নি সরকার।