ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্য়মন্ত্রী মধু কোড়ার সাজা স্থগিত করতে অস্ব🔯ীকার কর▨ল সুপ্রিম কোর্ট। সেক্ষেত্রে কার্যত দেশের শীর্ষ আদালতে বিরাট ধাক্কা খেলেন মধু কোড়া।
ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মধু কোড়র আবেদন কার♔্যত খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট। কয়লা বণ্টন কেলেঙ্কারিতে তাঁর সাজা স্থগিত করতে অস্বীকার করেছে সুপ্রিম কোর্ট। ঝাড়খণ্ডের আসন্ন বি𓃲ধানসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মধু কোড়া। সুপ্রিম কোর্ট তা প্রত্যাখ্যান করার পর কোডার নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সম্ভাবনা এখন ক্ষীণ হয়ে গেল। লাইভ হিন্দুস্তানের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে।
সঞ্জীব খান্না এবং পিভি সঞ্জয় কুমারের সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ দিল্লি হাইকোর্টের রায়কে বহাল রাখে। দিল্লি হাইকোর্ট মধু কোড়ার সাজার উপর স্থগিতাদেশ দিতে অস্বীকার করেছে। এই মামলায় আদালত এই বিষয়ে দ্রুত শুনানির দাবি করার স্বাধীনতা দিয়েছিল। এই মামলায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্ཧথার (সিবিআই) হয়ে সওয়াল কর𒆙েন সিনিয়র অ্যাডভোকেট আর এস চিমা।
১৮ অক্টো🌠বর মধু কোড়ার আবেদন খারিজ হয়ে যায়। আবেদনে মধু কোড়া কয়লা বণ্টন কেলেঙ্কারি মামলায় তাঁর সাজা স্থগিত করতে আবেদন করেছিলেন। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর আবেদন হাইকোর্টে খারিজ হয়ে যাওয়ার পর তিনি সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। এখন সেই সুপ্রিম কোর্টেও বিরাট ধাক্কা খেলেন তিনি। সুপ্রিম কোর্ট সেই সাজার উপর স্থগিতাদেশ দিতে অস্বীকার করেছে। এই পরিস্থিতিতে মধু কোডার নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে এসেছে।
মধু কোড়া
তিনি ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। ২০০৬ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি। ২০১৭ সালে কয়লা বণ্টন কেলেঙ্কারি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হন ম🥃ধু কোড়া। মধু কোড়া পরে ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগ দেন। মধু কোড়া কয়লা কেলেঙ্কারিতে স্বস্তির আশায় শীর্ষ আদালতের দরজায় পৌঁছেছিলেন, কিন্তু আদালত স্বস্তি দিতে অস্বীকার করে এবং দিল্লি হাইকোর্টের সিদ্ধান্তকে বহাল রাখে।
মামলা সম্পর্কে জেনে নিন…
২০০৮ সালের মামলা এটি। মধু কোড়ার বিরুদ্ধে রাজহারা উত্তর কয়লা ব্লক বরাদ্দে অনিয়মের অভিযোগ ছিল। ভিনি আয়রন অ্যান্ড স্টিল উদ্যোগ লিমিটেডকে (ভিআইএসইউএল) নিয়মের বাইরে গিয়ে কয়লা ব্লক বরাদ্দ করা হয়েছিল বলে অভিযোগ। মামলাটি সিবিআইয়ের তদন্ত🍸াধীন ছিল। ২০১৭ সালে এই মামলায় মধু কোড়াকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। এই মামলায় ৩ বছরের সাজা হওয়ায় তিনি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অযোগ্য। ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য আদালতের দরজায় কড়া নাড়লেও হতাশা দেখা গেছে সর্বত্র।