দশম ও দ্বাদশ শ্🔜রেণির পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষার জন্য ৫০ কিলোমিটার সফর করে পরীক্ষা দিতে হচ্ছে। ফলে অনেকে🐼ই সফরের জেরে পরীক্ষা দিচ্ছে না। এমন সমস্যা তৈরি হয়েছে পাবলিক এক্সামিনেশন নিয়ে। যে প্রসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে মধ্যপ্রদেশের প্রজ্ঞা হায়ারসেকেন্ডারি স্কুল। বিষয়টি নিয়ে তিনদিনের মধ্যে জবাব চেয়ে 'ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওপেন স্কুলিং' (NIOS) কে বার্তা দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
সুপ্রিম কোর্ট এদিন 'ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওপেন স্কুলিং' এর কাছে জানতে চেয়েছে যে ওই দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষার্থীদের বাসস্থানের কাছে পরীক্ষাকেন্দ্রের সম্ভাবনা কতটা রয়েছে। এর উত্তর যেন 'ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওপেন স্কুলিং' ৩ দিনের মধ্যে জানিয়ে দেয়। এই ইস্যুতে স্কুলের তরফে একটি জনস্বার্থ মামলা করা হয় সুপ্রিম কোর্টে। যার জেরে ওই উত্তর চেয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। বিচারপিত আবদুল নাসের ও পিএস নরসিংহের বেঞ্চ যদিও বিষয়টি নিয়ে কোনও নোটিস পাঠায়নি 'ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওপেন স্কুলিং' এর কাছে। বেঞ্চ এদিন বলে,'একটু মাথা খাটিয়ে দেখুন পড়ুয়াদের অসুবিধা নিয়ে।' গোটা পরিস্থিতি নিয়ে শুক্রবারের মধ্যে উত্তর জানতে চেয়েছে শীর্ষ আদালত। নজরে লোকসভা ভোট! কংগ্রেসের তিন প্যানেলের অন্যতম 'ট♌াস্ক ফোর্স ২০২৪'
উল্লেখ্য, ওপেন স্কুলিংয়ের পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে এই জটিলতা তৈরি হয়েছে। যে স্কুলের কথা বলা হচ্ছে তা জব্বলপুরের কাতনাগি গ্রামে অবস্থিত। সেখানে পড়ুয়াদের পরীক্ষার সেন্টার পড়ছে বিলাপুরের কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়গুলিতে। যা পড়ুয়াদের বাসস্থান থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরে। পরীক্ষার সেন্টার দূরে হওয়ায় অনেকেই চাইছে না পরীক্ষা দিতে। অনেকে পৌঁছতে পারছে না সেখানে। দেখা যাচ্ছে ২০১২ সালে NIOS -এর একটি নিয়ম অনুযায়ী এই জটিলতা তৈরি হয়েছে । যে নিয়ম লাগু হয়েছে ২০১৪ সালেဣ। সেই নিয়ম অনুযায়ী পরীক্ষার সেন্টার কিছু বিধি মেনে নবোদ্যয়া বিদ্যালয় বা কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়গুলিতে পড়ছে। যার জেরে জটিলতা তৈরি হয়েছে। উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের তরফে তৈরি হয়েছে ১৯৮৯ সালে NIOS তৈরি হয়। এর হাত ধরে স্কুল পর্যায়ে ওপেন স্কুলিং বা ডিসটেন্স এডুকেশন সম্পন্ন হয়।