প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শনিবার পাক অধিকৃত কাশ্মীরে জঙ্গি ꦕঘাঁটিতে ২০১৬ সালের উরির সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের কথা স্মরণ করে বলেন, বিজেপি সরকার যখন শেল দিয়ে গুলির জবাব দিয়েছিল, তখন অন্য প্রান্তের লোকেরা ‘তাদের জ্ঞান ফিরে পেয়েছিল’।
'আজ ২৮ সেপ্টেম্বর। ২০১৬ সালে ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক হয়েছিল। ভারত বিশ্বকে বলেছিল, 'ইয়ে নয়া ভারত হ্যায়, ইয়ে ঘর মে ঘুস্কর মার্তা হ্যায়... আতঙ্ক কে আকাও কো পাতা হ্যায় আগর কুছ ভি হিমাকাত কি তো মোদী পাতাল মে ভি উনহে খোজ নিকালেগা' (এটাই নতুন ভারত, ওরা ঘরে♔ ঢুকে খুন করে... সন্ত্রাসবাদের মাস্টাররা জানেন, যদি কিছু ঘটে যায়, ম🐼োদী তাদের নরকেও খুঁজে পাবেন। খবর হিন্দুস্তান টাইমস সূত্রে।
বিরোধী কংগ্রেসকে কট🐈াক্ষ করে তিনি বল🍬েন, 'মনে রাখবেন সেই সময়টা যখন ওদিক থেকে গুলি চালানো হত, আর কংগ্রেস সাদা পতাকা ওড়াত।
২০১৬ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে ভারতীয় সেনাবাহিনী পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের সন্ত্রাসী ঘাঁটিতে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক শুরু করে - ১৮ সেপ্টেম্বর কাশ্মীরের উরির একটি সেনা ঘ🌳াঁটিতে পাকিস্তান-ভিত্তিক সন্ত্রাসীদের হামলার জবাবে যে হামলায় ১৯ জꦐন সেনা নিহত হয়েছিল।
সার্জিক্যাল স্ট্রাইককে দেশের মানুষের পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনীও স্বাগত✃ জানিয়েছিল।
জনতার উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার সময় মোদী কংগ্রেস, ন্যাশনাল কনফারেন্স (এনসি) এবং পিপলস ডেমোক্র্যাটিক পার্টিক♚ে (পিডিপি) আক্রমণ করে বলেন, জম্মু ও কাশ্মীর🌃ের মানুষ তিন পরিবারকে নিয়ে 'ক্লান্ত'।
চাকরিতে দুর্নীতি ও ব🔴ৈষম্য থাকবে এমন ব্যবস্থা তারা আর চায় না। জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষ আর সন্ত্রাসবাদ, বিচ্ছিন্নতাবাদ ও রক্তপাত চায় না। এখানকার মানুষ শান্তি চান, এখানকার মানুষ তাঁ﷽দের সন্তানদের উন্নত ভবিষ্যত চান এবং সেই কারণেই জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষ বিজেপি সরকার চান।
উপত্যকার আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে ✱বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে বলেও আত্মবিশ্বাস প্রকাশ করেন তিনি।
দু'দফাতেই বিজেপির পক্ষে বিপুল ভোট পড়েছে। বিজেপির প্রথম সরকার ♔এဣখানে পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে গঠিত হবে।
জম্মু ও কাশ্মীরে প্রথম দফার ভোট হয় ১৮ সেপ্টেম্বর, দ্বিতীয় দফায় 🐷ভোট হয় ২৫ সেপ্টেম্বর। ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৮ অক্টোবর।
প্র🍸ধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জানিয়েছেন, এই ভোটে বিজেপি নিশ্চিতভাবে সরকার তৈরি করবে। জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষ একটা নতুন অধ্য়ায় লিখবেন। জানিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।