ত্রিপুরা ♔পুরসভা নির্বাচনে আক্রমণ নেমে এসেছিল তৃণমূল কংগ্রেসের বুথ এজেন্ট থেকে প্রার্থীদের উপর। এমনই অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে। তারপরও এখন তারা ত্রিপুরা পুরসভায় প্রধান বিরোধী দল। এই পরিস্থিতিতে আবার তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মসূচিতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠল। বৃহস্পতিবারের গণঁ–অবস্থানের কর্মসূচিতে অনুমতি দিল না ত্রিপুরা পুলিশ।
কেন এই গণ–অবস্থানের সিদ্ধান্ত? তৃণমূল কংগ্রেস সূত্রে খবর, ত্র🌱িপুরা পুরসভা নির্বাচনে হিংসা করে গণতন্ত্রকে প্রহসনে পরিণত করা হয়েছিল। এই অভিযোগে বৃহস্পতিবার বারবেলায় আগরতলার ওরিয়েন্ট চৌমুহনিতে গণ–অবস্থানের ডাক দেয় স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা। ৪৮ ঘণ্টা আগে কর্মসূচির জন্য অনুমতিও চাওয়া হয়। কিন্তু পশ্চিম ত্রিপুরার এসডিপিও (সদর) রমেশ যাদব তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য আহ্বায়ক সুবল ভৌমিককে চিঠꦕিতে জানান, ওই জায়গায় গণ–অবস্থানের অনুমতি দেওয়া সম্ভব নয়। ট্রাফিক সমস্যা ও সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ হতে পারে।
এই কর্মসূচিতে পুলিশের অনুমতি মেলেনি। তাই বিষয়টি নিয়ে তৃণম𓆉ূল কংগ্রেসের রাজ্য আহ্বায়ক সুবল ভৌমিক বলেন, ‘ময়দানে কীভাবে গণ–অꦚবস্থান হয়? এই রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় কোনও দলের যে সুবিধা পাওয়া উচিত সেটা তৃণমূল কংগ্রেসকে দেওয়া হচ্ছে না। পুলিশ দলদাসের ভূমিকা নিয়েছে। আমরা অচিরেই কর্মসূচি করব। তৃণমূল কংগ্রেসকে এভাবে আটকে রাখা যাবে না।’
উল্লেখ্য, কোভিড–বিধি আইন ভাঙার অভিযোগের মামলায় জামিন পেয়েছেন ত্রিপ𓆏ুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা সিপিআইএম পলিটব্যুরো সদস্য মানিক সরকার। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছিল। জামিন পেয়ে মানিক সরকার বলেন, ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মামলা করা হয়েছি☂ল। সব অভিযোগ ভিত্তিহীন প্রমাণিত হয়েছে। রাজ্যে একদলীয় শাসন চলছে।’ তবে কয়েকদিনের মধ্যেই বাংলা থেকে আবার একটা তৃণমূল কংগ্রেসের টিম ত্রিপুরা যেতে চলেছে বলে সূত্রের খবর।