ফ্রান্স সফর থেকে ফেরার পথে আরব আমিরশাহিতে ঝটিকা সফরে পৌঁছন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানে আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট শেখ মহম্মদ বিন জায়েদ তাঁকে সাদরে আমন্ত্রণ জানান। সেদেশের প্রেসিডেন্টের প্রাসাদে মোদীর জন্য যে ভোজ সভার আয়োজন করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ নিরাম♏িষ রাখা হয়েছে। এহেন আতিথেয়তার সঙ্গে আমিরশাহিতে একাধিক হাইভোল্টেজ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে ভারতের। তারমধ্যে অন্যতম হল , আঞ্চলিক মুদ্রা দিয়ে দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ঘিরে মৌ চুক্তি।
আমিরশাহি পৌঁছেই ম💝োদী বলেছিলেন, ‘আমি আমার বন্ধু প্রেসিডেন্ট শেখ মহম্মদ বিন জায়েদের সঙ্গে বৈঠক করার জন্য অপেক্ষা করছি’। ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, শক্তি, খাদ্য নিরাপত্তা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সমেত একাধিক বিষয়ে একযোগে উদ্যোগ নেওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, ও একসঙ্গে পথ চলার কথা বলা হয়েছে। যে সমস্ত মৌ চুক্তি দুই দেশের মধ্যে সম্পন্ন হয়েছে, তারমধ্যে হল, আমিরশাহির সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক ও ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মধ্যে দুটি মৌ চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার ঘটনা। এই মৌস্বাক্ষরের মাধ্যমে দুই দেশের আঞ্চলিক মুদ্রা বাণিজ্য ক্ষেত্রে দুই দেশের ব্যবহারের ছাড়পত্র পেয়েছে। এই চুক্তি স্বাক্ষরের সম উপস্থিত ছিলের রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। দুই দেশের চুক্তিতে ভারতের এফপিএস ও ইউপিআইয়ের সঙ্গে আমিরশাহির ইনস্ট্যান্ট পেমেন্ট প্ল্যাটফর্মকে সংযুক্ত করার বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
(পড়ুন অন্যান্য খবর- Tomato Price Rise: টমেটোর দামᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ ৩০০ টাকা প্রতি কিলো পর্যন্ত যেতে পারে আসন্ন সময়ে! নয়া রি🤪পোর্ট ঘিরে নতুন আশঙ্কা)
( পড়ুন অন্যান্য খবর- Aꦬlert: এসেছে ডেঙ্গির নয়া স্ট্রেইন, বর্ষার মরশুমে অগস্ট- সেপ্টেম্বরে রয়েছে কোন ঝুঁকি? সতর্কবার্তা☂য় সরকার কী জানাল)
এছাড়াও আরও একটি চুক্তি সেখানে স্বাক্ষরিত হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছ🦋ে, দিল্লি আইআইটি এবার ক্যাম্পাস খুলবে আমিরশাহিতে। প্রসঙ্গত, দেশে এর আগেও এক আইআইটি তাদের ক্যাম্পাস বিদেশে বিস্তার করছে। আইআইটি মাদ্রাজ সদ্য ❀ঘোষণা করেছে তারা তানজানিয়ায় ক্যাম্পাস খুলতে চলেছে।
শনিবার দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আমিরশাহিতে পৌঁছতেই তাঁকে সেদেশের প্রেসিডেন্টের প্রাসাদ কাসের-আল-ওয়া🍰তালে সাদরে স্বাগত জানান প্রেসিডেন্ট মহম্মদ বিন জায়েদ আল নায়েহান। এদিন মোদী তাঁর ভাষণে বলেন, ‘ গত বছর কম্প্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট স্বাক্ষরের পর ২০ শতাংশ বেড়েছে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য।’