নেত্র জ্যোতি𓂃 ইনস্টিটিউট অফ অ্য়ালায়েড হেল্থ সায়েন্স। বেঙ্গালুরুর উদুপির ওই ইনস্টিটিউটের ওয়াশরুমের ভেতর গোপন ক্যামেরায় ভিডিয়ো রেকর্ডিং করা হত বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে। এবার বৃহস্পতিবার জাতীয় মহিলা কমিশনের সদস্য খুশবু সুন্দর ওই ইনস্টিটিউটে যান। সেখানে গিয়ে তিনি পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন। তবে এই গোপন ক্যামেরার বিষয়টি আগেই অস্বীকার করেছিল পুলিশ। জাতীয় মহিলা কমিশনও বিষয়টি কার্যত উড়িয়ে দিয়েছে। এনিয়ে তদন্ত চলছে বলেও জানানো হয়েছে।
তবে সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে খবর, তিনি জানিয়েছেন, টয়লেটে গোপন ক্যামেরা ছিল বলে একটা গুজব ছড়িয়েছে। কিন্তু এর মধ্য়ে সত্য়তা কিছু নেই। মিথ্য়ে ভিডিয়ো চারদিকে ঘুরছে। এটা একটা ইনস্টিটিউট। এখানে এই ধরনের গোপন ক্যামেরা থাকতে পারে না। আমরা পুলিশের সঙ্গে ক꧙থা বলছি। পুলিশের পক্ষ থেকে যে তদন্ত হচ্ছে আর আমাদের পক্ষ থেকে যে তদন্ত হচ্ছে সেটা চলবে। আমরা দ্রুত এনিয়ে সিদ্ধান্তে আসব।
এদিকে বেঙ্গালুরুর উদুপির ওই বেসরকারি প্যারামেডিক্যাল কলেজের ওয়াশরুমে ক্যামেরায় ভিডিয়ো তোলা হয়েছিল বলে অভিযোগ। গত ১৮ জুলাই তি𝓀নজন মুসলিম পড়ুয়া এক ছাত্রীর ওয়াশরুমের ভিডিয়ো তুলেছিলেন বলে অভিযোগ। এদিকে ওই ছাত্রী ছিলেন হিন্দু। তিনি তাঁর বন্ধুদের একথা জানিয়েছিলেন। পরে পুলিশের কাছে খবর যায়। পুলিশ মোবাইলটি বাজেয়াপ্ত করেছিল। খবর হিন্দুস্তান টাইমস সূত্রে।
গত ২৫ জুলাই সাংবাদিক ꧅বৈঠক করে কলেজ কর্ত♔ৃপক্ষ জানায় ওই পড়ুয়ারা ঘটনার কথা স্বীকার করে নিয়েছে। তাদের সাসপেন্ড করা হয়েছে।
এদিকে ঘটনার পর থেকেই এটা সাম্প্রদায়িক মোড় নিতে থাকে। বলা হয়, মুসলিম ছাত্ররা নাকি হিন্দু ছাত্রীদের ওয়াশরুমের ভিডিয়ো গোপন ক্যামেরায় তুলছে। জেহাদি ষড়যন্ত্রের অংশ হিসাবে এটা করা হচ্ছে বলে দাবি করা হয়। তবে পুলিশ অবশ্য জোরের সঙ্গে এই ধর🗹নের অভিযোগকে অস্বীকার করেছে। জাতীয় মহিল🐠া কমিশনও এই ধরনের গোপন ক্যামেরার কথা স্বীকার করেনি।
পুলিশ জানিয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা ধরনেඣর গুজব ছড়ানো হচ্ছে। অন্য কোনও উ♚দ্দেশে এসব করা হয়েছিল। বলা হচ্ছে গোপন ক্যামেরা। কিন্তু কোথাও কোনও গোপন ক্যামেরা নেই। এটা নিশ্চিত করা হয়েছে। এদিকে বিজেপিও এনিয়ে পালটা সুর চড়াতে শুরু করেছে।