সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হলেই সব পাবেন। টা🌃কা, যশ(বা, বিতর্কিত) সবই এসে যাবে হাতের মুঠোয়। আর তার জন্য কিছুই বাদ দিচ্ছেন না তথাকথিত 'সোশ্যাল মিডিয়া' ইনফ্লুয়েন্সাররা। ভাইরাল হতে বিমানে চড়ে সিগারেটও ধরিয়ে ফেলছেন।
সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন🍒্সার রবি কাটারিয়া সম্প্রতি একটি ভিডিয়ো পোস্ট করে। তাতে তাঁকে বিমানের ভিতরে সিগারেট ধরাতে দেখা যায়।
রবি স্পাইসজেটের উড়ানে দুবাই থেকে নয়াদিল্লি আসছিলেন।♓ ১ জানুয়ারি ২০২২-এ আসেন। আর সেই উড়ানেই আসার সময়ে ধূমপℱানের একটি ভিডিয়ো বানান তিনি।
যদিও তুমুল বিতর্কের পর ভিডিয়োটি এখন আর তাঁর ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রাম পেজে নেই। কিন্তু বিভিন্ন অ্যাকাউন্টে সেটি ডাউনলোড করে আপলোড করা হয়। সিভিল এভিয়েশন সিকিউরিটি ব্যুরো বলছে, সেই সময়েই কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল। এখন ভিডিয়োটি ভাইরাল হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিমান পরিবহন๊ মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া তদন্তের নির্দেশ দেন।
স্পাইসজেটও এই ভাইরাল ভিডিয়োর প্রসঙ্গে একটি বিবৃতি দিয়েছে। স্পাইসজেট জানিয়েছে, বিষয়টি নিয়ে ২০২২ সালের জানুয়ারিতেই তদন্ত করা হয়েছিল। গুরুগ্রামের উদ্যোগ বিহার পুলিশ সꦰ্টেশনে তারা অভিযোগ দায়ের করে।
๊স্পাইসজেট আরও জানিয়েছে যে, তারা বিষয়টি মোটেও হালকাভাবে নেয়নি। কাটারিয়াকে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ১৫ দিনের জন্য বিমান সংস্থা নো-ফ্লাইং তালিকায় রাখে।
কিন্তু বিমানে ধূমপান কীভাবে?
স্পাইসজেট জানিয়েಌছে যে, কেবিন ক্রু-রা যখন অন-বোর্ডিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে ব্যস্ত ছিলেন, তখনই কাটারিয়া এই কাজ করেন।✱ ফলে সেই সময়ে বিষয়টি তাঁদের নজরে আসেনি।
ভিডিয়োতে ওই 'ইনফ্লুয়েন্সার'কে বিমানের সিটে আড়াআড়িভাবে শুয়ে পড়তে দেখা গিয়েছে। তারপর বিশ্বজয়ের ভঙ্গিতে সিগারেটে সুখটান দিতে দেখা 💟যাচ্ছে। রবি কাটারিয়ার নানা কাজে 'ইনফ্লুয়েন্সড' হন ৬.৩ লক্ষ মানুষ। আসলে ইনস্টাগ্রাম তাঁর ফলোয়ার্সের সংখ্যা এটিই। আজব বিষয় হল, রবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শরীরচর্চা সংক্রান্ত ভিডিয়ো বানান💦। এদিকে তিনিই ধূমপানের মতো কাজ করে ভাইরাল হওয়ার চেষ্টা করেন।
🍰তবে এবার বোধ হয় তাঁর প্রভাবিত করার কাজে সামান্য বাধা আসতে পারে। বৃহস্পতিবার জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া এ বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। এমন কাজ যে একেবারেই মেনে নেওয়া হবে না, সেটাও বলেন বিমানমন্ত্র🥃ী।
বিমানে সিগারেট নিয়ে ওঠা যায়?
বিমানে সিগারেট নিয়ে ওঠা 💛গেলেও, লাইটার নিয়ে ওঠা নিষিদ্ধ। চেকিংয়ের সময়েই বিমানবন্দরের নিরাপত্তা কর্মীরা লাইটার থাকলে তা জমা করে নেন। এক্ষেত্রে কোনওভাবে সকলকে লুকিয়ে লাইটার নিয়ে উঠে পড়েছিলেন ওই সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার।