সিং রাহুল সুনীলকুমার
মঙ্গলবার অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৪-২৫ পেশ করার পরে প্রকাশিত কেন্দ্রীয় বাজেটের নথি অনুসারে দেখা গিয়েছ📖ে যে দেশগুলি ভারত থেকে সবথেকে বেশি সহায়তা পায় তার মধ্যে শীর্ষস্থানে যে দেশ রয়েছে তা হল ভুটান।ඣ
২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের জন্য বিদেশ মন্ত্রকের (এমইএ) বাজেটের পরিমাণ ২২,১৫৫ কোটি টাকা। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বরাদ্দ করা অর্থ হিসাবে এটি ১৮,০৫০ কোটি ছাড়িয়ে গেছে তবে একই অর্থবছরের জন্য ২৯,১২১ কোটি টাকার ♒সংশোধিত অঙ্কের চেয়ে কম।
২০২৩-২৪ সালের সংশোধিত হিসাব অনুযায়ী, ভারত সরকার বিদেশি সরকারগুলোকে ৬,৫৪১.৭৯ কোটি টাকা দিয়েছে𒐪। এটি ২০২৩-২৪ সালের জন্য ৫,৮৪৮.৫৮ কোটি টাকার বাজেটকে ছাড়িয়ে গেছে। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে ধরা হয়েছে ৫,৬৬৭.৫৬ কোটি।
বিশাল সহায়তা পাচ্ছে ভুটান
২০২৪-২০২৫ সালের বাজেট অনুযায়ী ভুটান সর্বোচ্চ সাহায্য পাচ্ছে কারণ এটি ২,০৬৮.৫৬ কোটি পাবে বলে মনে করা হচ্ছে। যা গত বছরের ২,৪০০ কোটি টাকার থেকে কম। ২০🌺২৩-২০২৪ অর্থবর্ষের সংশোধিত বাজেটে কিছুটা কম ব্যবহার দেখানো হয়েছে ২,৩৯৮.৯৭ কোটি টাকা।
নতুন বাজেটে মালদ্বীপ পাবে ৪০০ কোটি চাকা, ꦐযা গত বছরের সমান। তবে ২০২৩-২০২৪ অর্থবর্ষের সংশো♊ধিত বাজেটে ৭৭০.৯০ কোটি টাকা বেশি দেখানো হয়েছে।
ভারত থেকে অনুদানের শীর্ষ প্রাপক হিসাবে কোন দেশ স্থান পেয়েছে?
ভুটান: ২,০৬৮.৫৬ কোটি টাকা
নেপাল: ৭০০ কোটি
মালদ্বীপ: ৪০০ কোটি টাকা
মরিশাস: ৩৭০ কোটি ৪টি
মায়ানমার: ২৫০ কোটি ৫
শ্রীলঙ্কা: ২৪৫ কোটি ৬
আফগানিস্তান: ২০০ কোটি
৭টি আফ্রিকান দেশসমূহ: ২০০ কোটি
বাংলাদেশ: ১২০ কোটি রুপি
সেশেলস: ৪০ কোটি
লাতিন আমেরিকার দেশগুলি: ৩০ কোটি
সেক﷽্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে এবার ভূটান পাচ্ছে সবথেকে বড় সহায়ত𓆏া।
২০২৪-২৫ সালের কেন্দ্রীয় বাজেট পেশের সময় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারাᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚমন আর্থিক ঘাটতির লক্ষ্যমাত্রা জিডিপির ৪.৯ শতাংশ নির্ধারণ করেছিলেন। এটি ১ ফেব্রুয়ারি অন্তর্বর্তী বাজেটে ঘোষিত ৫.১ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম।
২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে প্রাথমিক রাজকোষ ঘাটতির লক্ষ্যমাত্রা ছিল জিডিপির ৫.৯ শতাংশ, যা পরে সংশোধন করে ৫.৮ শতাংশ করা হয়🎐।
রাজকোষ ঘাটতি সরকারের মোট রাজস্ব এবং মোট ব্যয়ের মধ্যে ব্যবধানকে প্রতিনিধিত্ব করে, যা নি﷽র্দেশ করে যে সরকারকে কতটা ঋণ নিতে হতে পারে। সরকারের লক্ষ্য ২০২৫-২৬ অর্থবরꦗ্ষের মধ্যে রাজকোষ ঘাটতি জিডিপির ৪.৫ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনা।