ইতিমধ্যেই বিভিন্ন রিপোর্ট বলছে যে, বিশ্বজুড়ে যেভাবে গাছ 🉐কাটার রমরমা চলছে তাতে সবুজা🔥য়ন ব্যাপকভাবে ধাক্কা খেয়েছে। শুধু তাই নয়, তার প্রভাব পরিবেশের চেনা ভারসাম্যকে নষ্ট করে দিয়েছে। উষ্ণায়নের ফলে গলছে বরফ। এদিকে তারই মাঝে সতর্কতামূলক একটি বার্তা দিয়ে রাষ্ট্রসংগের এনভারানমেন্ট প্রোগ্রামের তরফে জানানো হয়েছে, বিশ্ব জুড়ে কমতে শুরু করে দিয়েছে বালির পরিমাণ! যা নিঃসন্দেহে বিশ্বকে বড় বিপাকের দিকে নিয়ে যেতে পারে।
মাঝে মাঝে অবৈধ বালি খাদানের খবর শোনা যায়। নদীবক্ষ থেকে অবৈধভাবে বালি তুলে নেওয়ার বিপর্যয় কতবড় বিপাক আনতে পারে,তার খানিকটা আভাস মিলতে শুরু করেছে। রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট বলছে, বালি তুলে নেওয়ার পর সেই জায়গা পূরণের জন্য যে পরিমাণ বালি প্রয়োজন, সেটাও ভরাট হচ্ছে না। এই বিষয়ে বিভিন্ন দেশের সরকারকে বালির উৎসের ক্ষেত্রে আরও সতর্কতা অবলম্বন করার বার্তা দেওয়া হয়েছে। রাষ্ট্রসংঘের পরিবেশ বিষয়ক প্রোগ্রামের অর্থনীতি বিষয়ক ডিরেক্টর শিলা আগারওয়াল খান বলেছেন,' আমরা যদি এখনই সক্রিয় না হয়ে যাই,তাহলে চরম বিপাক আসবে।' পরিসংখ্যান বলছে, গত কয়েক বছরে কাচ বানানোতে কংক্রিট বানানোর ক্ষেত্রে উৎপাদন তিন গুণ বেড়ে গিয়েছে। চাহিদা বেড়েছে বালির। যার ফলে ক্ষতির মুখে পড়ছে নদী, নদীবক্ষ। এমনকি হারিয়ে যাচ্ছে ছোট ছোট দ্বীপ। স্বামীকে অন্যের ꧟সঙ্গে ভাগ ��করা সহ্য করেন না ভারতীয় মহিলারা, বার্তা কোর্টের
উল্লেখ্য, বালি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। ঝড়ের গতিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে বহু প্রাণি ও গাছপালাকে আশ্রয় দিতে বালির গুরুত্ব অপরিসীম। এমনকি ক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষা করতেও মানবজাতি এই বালির মুখাপেক্ষী। রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট বলছে, শ্রীলঙ্কায় বালির কমতি নদীর পথ ঘুরিয়ে দিচ্ছে। যারফলে সমুদ্রের জল ঢুকে পড়ছে, এবং নোনাজলের কুমিরও আসত💃ে শুরু করছে। ফলে এখনই যদি বালির কমতিকে রক্ষা না করা যায়,তাহলে বড়সড় বিপাক তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।