৬ নভেম্বর অন্টারিওতে হতে চলেছে খালিস্তান ইস্যুতে গণভোট। খালিস্তানপন্থী এক সংগঠনের দাবিতে এই আয়োজন। যে সংগঠন ভারতের সর্বভৌমত্ব ও ঐক্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। আর সেই দাবি মতো খালিস্তান রেফারেন্ডাম ঘিরে কানাডার ট্রুডো সরকꦯারের বিরুদ্ধেই কার্যত ক্ষোভ জাহির করে ডিমার্চ ঘোষণা করে মোদী সরকার।
কানাডার গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্সের ক🀅াছে এই খালিস্তান ইস্যু নিয়ে ক্ষোভ জাহির করতে চলেছে সেদেশে অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাস। আগামী সপ্তাহেই আয়োজিত এক সভায় তা করা হবে বলে খবর। তবে তার আগে এদিন ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে কানাডার হাই কমিশনের কাছে পাঠানো হয়েছে এই ডিমার্চ সম্পর্কিত নথি। কার্যত এই পদক্ষেপের দ্বারা মোদী সরকার জানান দিয়েছে যে তারা মোটেও সন্তুষ্ট নয় কানাডার পদক্ষেপে। যদিও ১৬ সেপ্টেম্বর সাফ জানিয়েছে যে ভারতের ঐক্য ও সর্বভৌমত্যকে তারা সম্মান করে। আর এমন রেফারেন্ডামকে তারা মান্যতা দেয় না। এদিকে, দিল্লি সাফ জানিয়েছে এইভাবে যদি কানাডা এই রেফারেন্ডামকে মান্যতা দেয়, তাহলে তা প্রবাসী ভারতীয়দের দ্বিধাবিভক্ত করতে বাধ্য। এক্ষেত্রে ‘শিখস ফর জাস্টিস’ সংগঠনকে এই অধিকার দেওয়া নিয়েও ভারত কড়া বার্তা দেয়।
ভূমিপুত্র মোদী করলেন ঘোষণা, দেশের প্রথম 'সোল💎ার পাওয়ার্ড ভিলেজ🔴' গুজরাতের মোধেরা
এদিকে, ট্রুডো সরকার কূটনৈতিক পদক্ষেপ নিয়ে সাফ জানিয়েছে, তাদের দেশে সকলের সমান অধিকার রয়েছে। সেখানে সকলেই জমায়েত ও মনের ভাব ব্যক্ত করার অধিকারী। আইনভঙ্গ না করে শান্তিপূর্ণভাবে এই কাজ করায় অধিকার তাদের দেশে রয়েছে বলে জানিয়ে দিয়েছে কানাডা সরকার। যদিও ট্রুডো সরকাররে তরফে কোনও মতেই ভারত বিরেোধী খালিস্তানি কর্মকাণ্ডকে কানাডার বুকে রুখে দেওয়া নিয়ে পদক্ষেপ এযাবৎকালে বড়সড়ভাবে চোখে পড়েনি। উল্লেখ্য, কানাডার ভোটব্যাঙ্ক রাজনীতিতে খালিস্তান অন্যত ফ্যাক্টর, কারণ সেখানে প্রচুর প্রবাসী প�🍌�ঞ্জাবীর বসবাস। সেই জায়গা থেকে এই পরিস্থিতি ঘিরে ভারত সাফ জানিয়েছে যে , কানাডা কার্যত আগুন নিয়ে খেলছে, আর তারপরই আসে মোদী সরকারে তরফে এই ডিমার্চের ঘোষণা।