বাংলা নিউজ > ছবিঘর > MSC vs DHFC Highlights: পদমের দস্তানায় আটকে গেল অভিষেকের দল, ২ গোলে জিতল মহমেডান, প্রায় হাতে চলে এল CFL

MSC vs DHFC Highlights: পদমের দস্তানায় আটকে গেল অভিষেকের দল, ২ গোলে জিতল মহমেডান, প্রায় হাতে চলে এল CFL

Updated: 26 Sep 2023, 05:04 PM IST Ayan Das

MSC vs DHFC Highlights: পদম ছেত্রীর দস্তানায় আটকে গেল ডায়মন্ড হারবার এফসি। আর তাঁর সেই ভালো পারফরম্যান্সের সুযোগ নিয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলকে ২-০ গোলে হারিয়ে দিল মহমেডান স্পোর্টিং। তার ফলে প্রায় হাতের মুঠোয় চলে এল কলকাতা ফুটবল লিগ।

1/20পদম ছেত্রীর দস্তানায় আটকে গেল ডায়মন্ড হারবার এফসি। প্রাথমিকভাবে ডায়মন্ড হারবারের শট বাঁচিয়ে দেন শিলিগুড়ির ছেলে। তার সেটার সদ্ব্যবহার করেন আঙ্গুসানা এবং ডেভিড। ২-০ গোলে জিতে গিয়েছে মহমেডান। (ছবি সৌজন্যে @MohammedanSC)
2/20বাজল শেষ বাঁশি। ডায়মন্ড হারবার এফসিকে ২-০ গোলে হারিয়ে দিল মহমেডান এফসি। গোল করলেন আঙ্গুসানা এবং ডেভিড। প্রায় হাতের মুঠোয় চলে এল কলকাতা ফুটবল লিগ। (ছবি সৌজন্যে, টুইটার @MohammedanSC)
3/20৯০ মিনিট+৬ মিনিট: পেনাল্টি পেল মহমেডান। বক্সের মধ্যে হাইবুট ডায়মন্ড হারবার গোলকিপার সুব্রত সাঁতরার। পেনাল্টির নির্দেশ রেফারির। ডেভিডের পেনাল্টি। গোওওওওওওল। ২-০ গোলে এগিয়ে গেল। নিশ্চিত হয়ে গেল মহমেডানের জয়। একমাত্র ডায়মন্ড হারবারের বিরুদ্ধেই এতদিন গোল করতে পারেননি ডেভিড। সেটাও পূরণ হয়ে গেল। (ছবি সৌজন্যে, টুইটার @MohammedanSC)
4/20৮৪ মিনিট: সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া শেখ ফৈয়াজের। গোলের একেবারে সামনে থেকে গোল মিস করলেন। এটার জন্য হাত কামড়াতে হবে না তো? ডায়মন্ড হারবারের ডিফেন্সের ভুলে সুযোগ পেয়ে যায় মহমেডান। কিন্তু একেবারে সামনে থেকে গোল ফস্কে দিলেন ফৈয়াজ। তারপরই একটা সুযোগ পায় ডায়মন্ড। তবে গোল হয়নি। (ছবি সৌজন্যে, টুইটার @MohammedanSC)
5/20৭৬ মিনিট: গোল খেয়ে চাপ বাড়াচ্ছে ডায়মন্ড হারবার এফসি। ৭৬ মিনিটে একটা ভালো সুযোগ পেয়ে যায় ডায়মন্ড। বাঁ-দিক থেকে ক্রস। পদম ছেত্রীর সামনে বলটা পড়ে। ঠিকমতো শট নিতে পারেননি ডায়মন্ডের খেলোয়াড়। বিপদ কেটে গেল মহমেডানের। (ছবি সৌজন্যে ইনস্পোর্টস)
6/20৬০ মিনিট: গোওওওওওওওওল! আঙ্গুসানার গোলে এগিয়ে গেল মহমেডান স্পোর্টিং ক্লাব। ডায়মন্ড হারবারের রক্ষণের কিছুটা ভুল। ডায়মন্ডের বক্সের সামনে থেকে বিকাশ ডানদিকে বলটা বাড়ান স্যামুয়েলকে পাশ। স্যামুয়েলের ইনুসইঙ্গিং ক্রস। স্লাইড করে গোল করে বেরিয়ে গেলেন আঙ্গুসানা। ১-০ গোলে এগিয়ে গেল মহমেডান। কোনও মার্কিং করা হয়নি আঙ্গুসানাকে। ডায়মন্ডে গোলকিপারের কিছু করার ছিল না। (ছবি সৌজন্যে ইনস্পোর্টস টিভি)
7/20৪৮ মিনিট: দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু হল মহমেডান স্পোর্টিং ক্লাব এবং ডায়মন্ড হারবার এফসির। ৪৮ মিনিটে ডায়মন্ড হারবারের বক্সের মধ্যে পড়ে গেলেন মহমেডানের খেলোয়াড়। পেনাল্টি??? না, রেফারি পাত্তাও দিলেন না। গ্যালারি থেকে ক্ষোভ মহমেডান সমর্থকদের। রিপ্লেতে পরিষ্কার দেখা গেল যে ভারসাম্য রাখতে না পেরে নিজেই পড়ে যান মহমেডান ফুটবলার। ভালো সিদ্ধান্ত রেফারির। (ছবি সৌজন্যে ইনস্পোর্টস টিভি)
8/20অন্য ম্যাচে খিদিরপুরের বিরুদ্ধে ৬-১ গোলে এগিয়ে আছে ইস্টবেঙ্গল। হ্যাটট্রিক করেছেন বিষ্ণু এবং মহীতোষ। ৬ মিনিট, ১০ মিনিট এবং ৩৮ মিনিটে গোল করেন বিষ্ণু। মহীতোষ ছয় মিনিটের মধ্যে হ্যাটট্রিক করেন - ৪১ মিনিট, ৪৫ মিনিট এবং ৪৫ মিনিট+২। খিদিরপুরের হয়ে ৪৩ মিনিটে গোল করেন প্রদীপ। (ছবি সৌজন্যে, ফেসবুক East Bengal FC)
9/20পরিসংখ্যানে প্রথমার্ধ: ডায়মন্ড হারবার এফসির বল পজেশন ৫১ শতাংশ। মহমেডান স্পোর্টিং ক্লাবের বল পজেশন ৪৯ শতাংশ। গোলের উদ্দেশে তিনটি শট ডায়মন্ড হারবারের। চারটি শট মহমেডানের। তেকাঠিতে একটি শট রেখেছে ডায়মন্ড। একটি করে কর্নার পেয়েছে ডায়মন্ড এবং মহমেডান। (ছবি সৌজন্যে, ফেসবুক DHFC)
10/20শেষ প্রথমার্ধের খেলা। খেলার ফল গোলশূন্য। প্রাথমিকভাবে ম্যাচে ডায়মন্ড হারবার এফসির দাপট ছিল ডায়মন্ড হারবার এফসির। তবে প্রথমার্ধের শেষ ১০ মিনিট বেশি দাপট ছিল মহমেডানের। নিজেদের মধ্যে পাস খেলে উপরে উঠে আসতে থাকে। তবে এখনও ডায়মন্ড হারবারের ডিফেন্স ভাঙতে পারেনি। ফাইনাল থার্ডে গিয়ে আটকে যাচ্ছেন মহমেডানের খেলোয়াড়রা। যে ডায়মন্ড হারবার এখনও পর্যন্ত ১৩টি ম্যাচে পাঁচটি গোল হজম করেছে। (ছবি সৌজন্যে, টুইটার @MohammedanSC)
11/20৩৭ মিনিট: সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া রাহুল পাসোয়ানের। মহামেডানের ডিফেন্সের মাথার উপর দিয়ে চিপ ডায়মন্ড হারবারের। বক্সের বাইরে ডানদিক থেকে উঠে আসা রাহুলের বাজে টাচ। ফলে চাপ বেড়ে যায়। শেষে দুর্বল শট রাহুলের। অনায়াসে ধরে নিলেন মহমেডানের গোলকিপার পদম ছেত্রী। (ছবি সৌজন্যে ইনস্পোর্টস)
12/20৩৫ মিনিট: শেষ কয়েক মিনিটে কয়েকবার আক্রমণে উঠে আসে মহমেডান। গোল লক্ষ্য করে শট নেন মহমেডান খেলোয়াড়রা। তবে পুরোপুরি নিষ্প্রভ ডেভিড। যিনি ইতিমধ্যে ১৯টি গোল করে ফেলেছেন। তাঁকে কড়া নজরে রেখেছেন কিবু ভিকুনার ছেলেরা। (ছবি সৌজন্যে, টুইটার @MohammedanSC)
13/20৩০ মিনিট: কিছুটা ছন্দে ফিরল মহমেডান স্পোর্টিং ক্লাব। নিজেদের দখলে বেশি বল রাখছে। সার্বিকভাবে অবশ্য বল পজেশনে এগিয়ে আছে ডায়মন্ড হরাবার এফসি। বল পজেশন ৫৩ শতাংশ। মহমেডান স্পোর্টিং ক্লাবের বল পজেশন ৪৭ শতাংশ। (ছবি সৌজন্যে ইনস্পোর্টস)।
14/20২৫ মিনিট: ২৫ মিনিট পেরিয়ে গেল। আপাতত কোনও দল গোলের মুখ খুলতে পারেনি। তবে ডায়মন্ড হারবার গোলের বেশি কাছে এসেছিল। বিশেষত একটা সুযোগ বেশি ভালো পেয়েছিল। অন্যদিকে, মহমেডান কয়েকবার উঠে এলেও ফাইনাল থার্ডে খুব একটা দাপট দেখাতে পারেনি। (ছবি সৌজন্যে ইনস্পোর্টস)
15/20১৫ মিনিট: আপাতত ম্যাচে ছড়ি ঘোরাচ্ছে ডায়মন্ড হারবার। বল পজেশনে এগিয়ে আছে। ডায়মন্ড হারবারের বল পজেশন ৬৮ শতাংশ। মহমেডান স্পোর্টিং ক্লাবের পজেশন ৩২ শতাংশ। (ছবি সৌজন্যে, টুইটার @MohammedanSC)
16/20১১ মিনিট: মহমেডান স্পোর্টিংয়ের ডিফেন্সের উপর চাপ বাড়াল ডায়মন্ড হারবার। বক্সের বাইরে থেকে ডিফেন্স চেরা পাস রাহুলের। গোললাইন ছেড়ে বেরিয়ে স্লাইড করে বল ক্লিয়ার করে দিলেন মহমেডানের পদম ছেত্রী। ওই বলের কাছে যদি ডায়মন্ডের কোনও খেলোয়াড় পৌঁছে যেতেন, তাহলে বিপদ হতে পারত মহমেডানের। কর্নার ডায়মন্ডের। (ছবি সৌজন্যে ইনস্পোর্টস টিভি)
17/20১০ মিনিট: শুরুতে তুল্যমূল্য লড়াই হচ্ছে। আপাতত কোনও দল যে একেবারে গোলমুখ খুলে ফেলেছে, সেটা নয়। তবে দু'দলই কয়েকবার ভালোভাবে আক্রমণে উঠে এসেছে। শুরুতেই ডায়মন্ড হারবারের বক্সে উঠে আসেন বিকাশ সিং। সাত মিনিটের মাথায় বক্সের বাইরে থেকে শট নেন ডায়মন্ডের সুপ্রিয়। তারইমধ্যে নয় মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে ফ্রি-কিক ডায়মন্ডের। বিপজ্জনক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। তবে বিপদ হয়নি মহমেডান। খেলার ফল ০-০। (ছবি সৌজন্যে ইনস্পোর্টস টিভি)
18/20ডায়মন্ড হারবার এফসির প্রথম একাদশ: সেনা রালতে, তুহিন শিকদার, হিমাংশু পাটিল, মহম্মদ রশিদ, সুপ্রিয় পণ্ডিত, সৌরভ দাস, অয়ন মণ্ডল, বিক্রমজিৎ সিং (অধিনায়ক), সুব্রত সাঁতরা, রালতে, রাহুলকুমার পাসোয়ান। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে ফেসবুক DHFC)
19/20মহমেডান স্পোর্টিং ক্লাবের প্রথম একাদশ: পদম ছেত্রী (গোলকিপার), জুডিকা অধিনায়ক), ইরশাদ, দীপু হালদার, করণদীপ সিং, তন্ময় ঘোষ, আঙ্গু, স্যামুয়েল, লালরেমসাঙ্গা, ডেভিড, বিকাশ সিং। (ছবি সৌজন্যে, টুইটার @MohammedanSC)
20/20আজ কলকাতা ফুটবল লিগের ভার্চুয়াল ফাইনাল হচ্ছে। আপাতত ১৫টি ম্যাচে মহমেডান পয়েন্ট ৩৮। ১৩টি ম্যাচে ডায়মন্ডের ঝুলিতে ৩২ পয়েন্ট আছে। ১৩ ম্যাচে ইস্টবেঙ্গলের পয়েন্ট ৩০। ১২টি ম্যাচ খেলে মোহনবাগানের পয়েন্ট ২৪। ১৩টি ম্যাচে ভবানীপুরের পয়েন্ট ২৭। খিদিরপুরের পয়েন্ট ২৫। ১৪টি ম্যাচ খেলেছে। অর্থাৎ আজ ডায়মন্ড হারবার এফসি ও মহমেডানের ম্যাচটা কার্যত ফাইনাল হচ্ছে। (ছবি সৌজন্যে, টুইটার @MohammedanSC)
পরবর্তী ফটো গ্যালারি

Latest News

শেষ ৫ ম্যাচে তিন শতরান সঞ্জুর! পরপর সেঞ্চুরি তিলকেরও! কে হলেন ম্যাচ🐓ে🧜র সেরা? মার্গী হতেই শনি কেরি🦩য়ার থেকে প্রেম জীবনে কী প্রভাব ফেলতে পা𓄧রে? প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার 💎কি মারাত্মক ইগো? অর্জুন কাপুরের কথায় তুঙ্গে 𒁏জল্পনা পুত্র সন্তানের মা ꦕহলেন রিতিকা! রো♚হিতের পরিবারে নতুন অতিথি! ৩ থেকে ৪ হলেন… প্রথমবার টি২০র ইত༺িহাসে একই ইনিংসে দুই শতরান! তিলক-সঞ্জু ধামাকায় বিশাল রেকর্ড… উঠে এল হারিয়ে যাওয়া 'আড্ডা, সম্পর্ক'র কথা, প্রকাশ্যে তথাগতর 'রাস'-এর📖 পোস্টার T20I-তে পরপর শতরান! পঞ্চম ব্যাটাไর হিসাবে গড়লেন কীর্তি, সঞ্জুর ক্লাবে তিলক বর্মা ১৩ বছর পার, গোয়া দা꧂ঙ্গার পলাতক অভিযুক্ত ভারতের হাতে তুলে দিল সৌদি আরব ভিডিয়ো: সঞ্জুর ছক্কার 🎀আঘাতে গাল লাল হয়ে গেল! স্টেডিয়ামে বসে কাঁদছেন ম🦄হিলা ভক্ত '২০ বছর পরও…' বড় 🦩পর্দায় ফের কাল হো না হো, শাহরুখের এন্ট্রিতেই চিৎকার দর্শকদের!

Women World Cup 2024 News in Bangla

AI দিয়ে মহিলা ক্রিকেটারদের সোশ෴্যꦅাল মিডিয়ায় ট্রোলিং অনেকটাই কমাতে পারল ICC গ্রুপ স্টেজ থেকে বিদায় নিলেও I😼🦩CCর সেরা মহিলা একাদশে ভারতের হরমনপ্রীত! বাকি কারা? 🉐বিশ্বকাপ জিতে নিউজিল্যান্ডের আয় সব থেকে বেশি, ভারত-সহ ১০টি দল কত টাকা হাতে পেল? অলিম্পিকಌ্সে বাস্কেটবল খেলেছেন, এবার নিউজিল্যান্ডকে T20 ব💃িশ্বকাপ জেতালেন এই তারকা রবিবারে খেলতে চান না বলে টেস্ট ছাড়েন দাদু, না♎তনি অ্যামেলিয়া ব𓆏িশ্বকাপের সেরা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়ে কত টাকা পেল নিউজিল্যান্ড? টুর্নামেন্টের সেরꦦা কে?- পুরস্কার মুখোমুখি লড়াইয়ে পাল্লা ভারি নিউজ𝐆িল্যান্ডের, বিশ্বকাপ ফাইনালে ইতিহাস গড়বে 🐽কারা? ICC T20 WC ইতিহাসে প্রথমবার অস্ট্রেলিয়াকে হারাল দﷺক্ষিণ আফ্রিকা জেমিমাকে দেখতে পারে! নেতৃত্বে হ🌞রমন-স্মৃতি নয়, তারুণ্যের জয়গান মি✱তালির ভিলেন নেট রান-রেট, ভালো খেলেও বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে🎀 গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন নাইট
Copyright © 2024 HT Digital Streams Limited. All RightsReserved.