অভিমানে বাংলা ছাড়ার কথা বলেছিলেন ঋদ্ধিমান সাহা। তাঁর ক্ষোভের কথা সংবাদমাধ্যমের কাছে স্বীকার করে নিয়েছিলেন রোমি সাহা। এই আবহে ঋদ্ধিমানের সঙ্গে কথা হয়েছিল সিএবি প্রেসিডেন্ট অভিষেক ডালমিয়ার। আর এবার পাপাল🍸িকে ফোন করলেন খোদ গুরু অরুণ লাল। সꦕূত্রের খবর, অরুণ লালের ফোনে মান ভাঙার ইঙ্গিত মিলেছে তারকা উইকেটরক্ষকের। ঋদ্ধিমানকে নাকি কোচ বলেন, ‘সব সমালোচনার জবাব দিতে হবে ব্যাটের মাধ্যামে।’
প্রসঙ্গত, এবছর ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে রঞ্জির গ্রুপ পর্বে খেলেননি ঋদ্ধি। এরপর ভারতীয় দল থেকেও বাদ পড়েছেন ‘অকারণে’। তবে আইপিএল-এ গুজরাট টাইটান্সের হয়ে ব্যাট হাতে জবাব দিচ্ছেন পাপালি। এই মরশুমে ইতিমধ্যেই ব্যাট হাতে তিনটি অর্ধশতরান করেছেন গুজরাটের হয়ে। এই আবহে মাঝ টুর্নামেন্টেই ‘বিতর্কে’ জড়ান ঋদ্ধি। বাংলার কোয়ার্টার ফাইনালের দলে নাম রাখা হয় তাঁর। তবে তার জন্য পাপালির সঙ্গে কথা বলার প্রয়োজন বোধ করেননি সিএবি কর্তারা। যার জেরে মর্মাহত হয়েছিলেন ঋদ্ধি। এর আগে গ্রুপ পর্বে ঋদ্ধি খেলতে না চাওয়ায় সিএবির যুগ্ম সচিব দেবব্রত দাস তাঁর পেশাদারিত্ব ও দায়বদ্ধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। ১৫ বছর বাংলার হয়ে খেলার পর এই ‘অসম্মান’ হজম করতে পারেননি ঋদ্ধি। তিনি দেবব্রতবাবুর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বলেন সিএবি প্রেসিডেন্টের কাছে। আর এই সব বিতর্কের মাঝেই তাঁর মতামত না জেনেই তাঁকে দলে রাখায় অপমানিত হন ঋদ্ধি। তিনি বাংলার থেকে ‘নো অবজেকশন সার্টিফিকেট’চান অন্য রাজ্যের হয়ে খেলার জন্য। আর এই মান-অভিমান পর্বেই ছা♔ত্রকে শান্ত করতে মাঠে নামলেন 🌱কোচ অরুণ লাল।
জানা গিয়েছে, ঋদ্ধিকে নিয়ে বাংলার কর্তার মন্তব্যের এদিন কড়া ভাষায় সমালোচনা করেন অরুণ লাল। পাশাপাশি ঋদ্ধিকেও মাথা ঠান্ডা রেখে পদক্ষেপের কথা বলেন বাংলার কোচ। তাঁকে অরুণ লাল পরামর্শ দেন, সব অপমানে❀র জবাব ব্যাট হাতে মাঠেই দিতে হবে। অরুণ লাল জানান, ঋদ্ܫধি বাংলা দলে যোগ দিলে দল আরও শক্তিশালী হবে। রঞ্জি বাদে বাকি টুর্নামেন্টেও বাংলার সম্ভাবনা বাড়বে।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।