বল হাতে বহু ম্যাচে দলকে নির্ভরতা দিয়েছেন জসপ্রীত বুমরাহ। তবে ব্যাট হাতেও যে কোনওদিন দলকে টেনে তুলবেন, এমনটা বোধহয় স্বপ্নেও ভাবেননি টিম ইন্ডিয়ার তারকা পেসার। ঠিক সেই কাজটাই তিনি করে দেখালেন সিডনিতে। গোলাপি বলে তিন দিনের প্রস্তুতি ম্যাচের প্র𓆉থম ইনিংসে দুরন্ত হাফ-সেঞ্চুরি করলেন জসপ্রীত। দলকে নিয়ে গেলেন দু'শো রানের কাছাকাছি। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, ভারতীয় দলের হয়ে ইনিংসে সর্বোচ্চ রান করেন বুমরাহ।
প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ভারত একসময় ১২৩ রানে ৯ উইকেট হারিয়ে বসে। সেখান 💜থেকে 🔜সিরাজকে সঙ্গে নিয়ে শেষ উইকেটের জুটিতে ৭১ রান যোগ করেন বুমরাহ। সিরাজ আউট হন ২২ রান করে। বুমরাহ অপরাজিত থাকেন ৫৫ রানে। বিশাল ছক্কা হাঁকিয়ে ৫৪ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন তিনি। সবমিলিয়ে ৫৭ বলের ইনিংসে তিনি ৬টি চার ও ২টি ছক্কা মারেন। ভারত ইনিংস শেষ করে ১৯৪ রানে।
প🦄্রথমশ্রেনির ক্রিকেটে তো বটেই, এমনকি এযাবৎ নিজের ক্রিকেট কেরিয়ারে কখনও ৫০ রানের গণ্ডি টপকাননি বুমরাহ। এই প্রথম কোনও স্বীকৃত প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে হাফ-সেঞ্চুরি করলেন তারকা পেসার।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটমহলে এমন তত্ত্ব প্রতিষ্ঠিত ছিল যে, বলটা যত ভালো করেন বুমরাহ, ব্যাট করেন ততটাই খারাপ। অর্থাৎ, বুমরাহ মোটেও ব্যাট করতে পারেন না। সেই মিথ ভেঙে জসপ্রীত নিজেকে প্রামণ করায় স্বাভাবিকভাবেই উচ্ছ্বসিত ভার♛তীয় শিবির।
বুমরাহ হাফ-সেঞ্চুরি করে যতটা না খুশি হয়েছেন, তাঁকে হাফ-সেঞ্চুরি করতে দেখে তার থেকেও বেশি খুশি হয়েছেন সাজঘরে তাঁর সতীর্থরা। বুমরাহ ব্যাট তুল অভিবাদন স্বীকারের সময় ড্রেসিꦉংরুমে কোহলিদের উচ্ছ্🦩বাস ধরা পড়ে ক্যামেরায়।
কোহলিরা যে কতটা খুশি হয়েছেন বুমরাহর ব্যাটিংয়ে, সেটা বোঝা যায় ইনিংসের 👍শেষে। নট-আউট থেকে সাজঘরে ফেরার সময় জসপ্রীতকে ড্রেসিংরুমে ঢোকার মౠুখে গার্ড অফ অনার দেন সতীর্থরা।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।