১৯৬০ সালে রোম অলিম্পিক্সে পদক ন🐭া পাওয়ার যন্ত্রণাটা তাঁকে সারা জীবন তাড়া করে গিয়েছে। নিজে যে পদকটি অলিম্পিক্সের মঞ্চে ফেলে এসেছিলেন, সেটি তিনি ভারতের কোনও অ্যাথলিটে✱র গলায় দেখতে চেয়েছিলেন। এমনটাই তাঁর স্বপ্ন ছিল। তাঁর স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে এ কথাই বলেন ভারতের তারকা অ্যাথলিট হিমা দাস।
শুধু তাই নয়, হিমাকে তিনি সাফল্য পাওয়ার রসায়নটাও ভাল ভাবে বুঝিয়ে দিয়েছিলেন। সেই সঙ্গে তাঁকে অনুপ্রাণিতও করেছিলেন। মিলখা সিং নিয়ে স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে অনর্গল ছিলেন হিমা। বলছিলেন, ‘ফিনল্যান্ডে ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ চলার সময়ে স্যার (মিলখা) কী বলেছিলেন, আমার এখনও মনে আছে। আমি সেই গাইডেন্সটাই মিস করব। তিনি সব সময় বলতেন, কঠিন পরিশ্রমের কোনও বিকল্প নেই। ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ চলার সময়ে স্যার আমাকে বলেছ🥂িলেন, হিমা এখন থেকেই সিরিয়াস হয়ে যাও। এশিয়ান গেমসে তোমাকে ভাল টাইম করতেই হবে।’
এর সঙ্গেই হিমা যোগ করেন, ‘আমি যখন এশিয়ান গেমসে ভাল টাইম করলাম, উনি তখন আমাকে ডেকে আবার বলেছিলেন, অন্তত মারা যাওয়ার আগে আমি দেখে যেতে চাই, অলিম্পক্স থেকে ভারতের কোনও অ্যাথলিট সোনার পদক জিতেছে। তোমার এখন অনেক সময় আছে, কারণ তুমি স🧸বে শুরু করেছো। কঠিন পরিশ্রম করে যাও, আরও বেশি মনোযোগী হও। স্যার যখন আমাকে এই কথাগুলো বলেছিলেন, সেই সময়ে আমি ১৮ ব🀅ছরের ছিলাম। ’
সম্প্রতি করোনা আক্রন্ত হয়েছিলেন মিলখা সিং। তাঁকে মোহালির এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছিল। তবে কিছুটা ভাল হওয়ার পরেই পরিবারের অনুরোধে তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। কোভিড পরবর্তী ꧙সমস্যা নিয়ে ফের চণ্ডীগড়ের একটি হাসপাতালে তাঁকে ভর্তি করতে হয়। সেখানেই তিনি প্রয়াত হন।
মিলখা সিং-এর পরে তা♍ঁর স্ত্রী নির্মল কাউরও করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। সঙ্গে তাঁর নিউমোনিয়াও ছিল। তিনি প্রা👍য় তিন সপ্তাহ করোনার সঙ্গে লড়াই করার পর রবিবার বিকেলে প্রয়াত হন। সপ্তাহ ঘোরার আগেই না ফেরার দেশে চলে গেলেন কিংবদন্তি স্প্রিন্টারও।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।