ꩲপ্রয়োজনের সময় দলকে বরাবর ব্যাট হাতে নির্ভরতা দেন অনুষ্টুপ মজুমদার। প্রমাণ মিলল আরও একবার। ইতিহাস সাক্ষী, চাপের মুখে সর্বদা সেরাটা বেরিয়ে আসে অনুষ্টুপের ব্যাট থেকে। মঙ্গলবার সেই ইতিহাসেরই পুনাবৃত্তি ঘটল ইডেনে। ২০২০ সালে ওড়িশার বিরুদ্ধে বাংলা একসময় ৪৬ রানে ৫ উইকেট হারিয়েছিল। সেই ম্যাচে ১৫৭ করেন অনুষ্টুপ। মঙ্গলবার ইডেনে হিমাচলের বিরুদ্ধে ৪৪ রানে ৫ উইকেট হারায় বাংলা। অনুষ্টুপ নট-আউট ১৫৯ রানে।
২০১৯-২০২০ মরশুমে কটকে ওড়িশার বিরুদ্ধে রঞ্জির কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম দিন🦩ে একসময় ৪৬ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে প্রবল চাপে ছিল বাংলা। সেই ম্যাচে ১৫৭ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলে দলকে টেনে তুলেছিলেন অনুষ্টুপ। বাংলা শেষমেশ প্রথম ইনিংসে ৩৩২ রান তোলে। সেই ইনিংসে ৮২ রান করে অনুষ্টুপকে যথাযোগ্য সঙ্গত করেছিলেন শাহবাজ আহমেদ। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, ফার্স্ট ক্লাস ক্রিকেটে এতদিন সেটি ছিল অনুষ্টুপের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস।
এবার ইডেনে হিমাচলপ্রদেশের বিরুদ্ধে রঞ্জি ম্যাচের প্রথম দিনে বাংলা হুবহু🦩 একই রকম ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে। শুরুতে ব্যাট করতে নেমে বাংলা ৪৪ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে বসে। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে প্রথম দিনের শেষে বাংলার স্কোর ৯ উইকেটে ৩১০ রান। সৌজন্যে অনুষ্টুপ মজুমদারের চওড়া ব্যাট। এখনও লড়াই থামেনি তাঁর। তিনি ২১টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ১৫৯ রানে অপরাজিত থাকেন প্রথম দিনের শেষে।
বলাবাহুল্য, ফার্স্ট ক্লাস ক্রিকেটে এটিই এখন অনুষ্টুপের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস। ২০২০ সালে ওড়িশার বিরুদ্ধে খেলা দুর্দান্ত সেই ইনিংসকে টপকে যান অনুষ্টুপ। আরও উল্লেখয🍸োগ্য বিষয় হল, এবারও ৪৯ রানের লড়াকু ইনিংস খেলে তাঁকে সঙ্গত করেন শাহবাজ আহমেদ।
২০২০-র কোয়ার্টার ফাইনালে প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার সু💮বাদে ওড়িশাক🦋ে টেক্কা দিয়েছিল বাংলা। এখন দেখার যে, ইডেনে হিমাচলের বিরুদ্ধে বাংলার ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে পারে কিনা অনুষ্টুপের এই লড়াই।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।