দীর্ঘ ২৪ বছরের খরা কাটালেন শান মাসুদ। সঈদ আনোয়ারের পর আবার ইংল্যান্ডের মাটিতে টেস্ট সেঞ্চুরি করলেন কোনও পাক ওপেনা💧র।
ইংল্যান্ডের পিচ ও পরিবেশে ওপেনারদের বড় রান করা কতটা কষ্টসাধ্য, তা বুঝতে ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ হওয়ার প্রয়োজন হয় না। বিশেষ করে উপমহাদেশের কোনও ওপেনারের ক্ষেত্রে নতুন বলে ব্রটিশ পেসারদের🌠 মোকাবিলা করা অত্যন্ত কঠিন কাজ। সেই কাজটাই অনায়াসে করে দেখালেন পাক ওপেনার।
ম্যাঞ্চেস্টারে রুটদের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টের প্রথম দিনে সতর্ক ব্যাট করেন মাসুদ। তুলনায় প্রভাবশালী দেখায় বাবর আজমকে। স্বাভাবিকভাবেই সবার নজর ছিল বাবরের দিকেই। যদিও তিনি দ্বিতীয় দিনে নতুন করে কোনও রান 𝓀যোগ না করেই সাজঘরে ফেরেন। অর্থাৎ, বাবর আউট হন গত দিনের ব্যক্তিগত ৬৯ রানেই।
বাবরের মঞ্চে নায়ক হয়ে দেখা দেন মাসুদ। তিনি শুধু ব্যক্তিগত শতরানই পূর্ণ করেননি, বরং পাকিস্তানকে লড়াই করার রসদ এনে দেন। শেষ পর্যন্ত ১৫৬ রানের দুরন্ত ইন🧸িংস খেলে আউট হন পাক ওপেনার। ৩১৯ বলে♎র ইনিংসে তিনি ১৮টি চার ও ২টি ছক্কা মারেন। শাদব খানকে সঙ্গে নিয়ে জুটিতে ১০৫ রান যোগ করেন মাসুদ।
টেস্ট ক্রিকেটে এটি তাঁর চতুর্থ শত💙রান। এই নি♔য়ে টানা তিনটি ইনিংসে সেঞ্চুরি করলেন মাসুদ। এর আগের দু'টি ইনিংসে যথাক্রমে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ১৩৫ ও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ১০০ রান করেছিলেন তিনি।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, আনোয়ারের পর আবার ইংল্যান্ডের মাটিতে ওপেন করতে নেমে টেস্ট সেঞ্চুরি করার🌳 কৃতিত্ব দেখালেন মাসুদ। আনোয়ার ১৯৯৬ সালে ওভালে পাকিস্তানের হয়ে ইনিংসের গোড়াপত্তন করতে নেমে ১৭৬ রান করেছিলেন। তার পরে পাকিস্তান মোট পাঁচ বার ইংল্যান্ড সফরে টেস্ট সিরিজ খেলেছে। কোনও ওপেনারই একবারের জন্যও তিন অঙ্কের গণ্ডি টপকাতে পারেননি।
মূলত মাসুদের কেরিয়ারের সর্বোচ্চ আন্তর্জাতিক ইনিংসে ভর করেই ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে পাকিস্তান প্রথম ইনিংসে ৩২৬ রান তোলে𝄹। শাদব খান ৪৫ রানের যোগদান⛦ রাখেন।
ইংল্যান্ডের হয়ে স্টুয়ার্ট ব্রড ও জোফ্রা আর্চার ৩টি করে উইকেꦗট নেন। ২টি উইকেট নিয়েছেন ক্রিস ওকস। ১টি করে উইকেট দখল🔴 করেন অ্যান্ডারসন ও ডমিনিক বেস।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।