খেলা দেখতে গেলে তো অনে🌱কেই দূরবিন নিয়ে স্টেডিয়ামে যান। তা নিয়ে সন্দেহের অবকাশও নেই। তবে কাতারে অনুষ্ঠিত ফিফা বিশ্বকাপে কাতারি পুলিশের তীক্ষণ নজরে ধরা পড়ল এক অভিনব দূরবিন। এই দূরবিন দিয়ে কিছু দেখা যায় না। এই দূরবিন থেকে অবশ্য জল, মদ বা তরল যেকোনও কিছু খাওয়া যায়! এই দূরবিন ধরা পড়ার ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। য﷽দিও হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি।
বিশ্বকাপে বিয়ার নিষিদ্ধ হওয়ার পর থেকেই ফুটবলপ্রেমীদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা গিয়েছে। এর মধ্যেই বিভিন্ন কায়দায় স্টেডিয়ামে মদ নিয়ে ঢোকার চেষ্টা করেছেন দর্শকরা। এই নিয়ে কিছু কিছু ‘মিম’ ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। কিছু ‘ভুয়ো’ পোস্টও ভাইরাল হয়েছে। এরই মধ্যে অবশ্য এই ভিডিয়ো ভাইরাল। তাতে দেখা যাচ্ছে, সবুজ জার্সি পরিহিত এক দর্শকের দূরবিন পরীক্ষা করছেন এক নিরাপত্তারক্ষী। তবে সেই দূরবিন দিয়ে কিছুই দেখতে পেলেন না নিরাপত্তারক্ষী। পরে তিনি দূরবিনের একট🌳ি ‘চোখ’ বোতলের খাপের মতো খুলে যায়। এরপর ভেতরে নাক দিয়ে ঘ্রাণ নেন সেই নিরাপত্তারক্ষী। মনে করা হচ্ছে, এক মেক্সিকোর সমর্থকই এভাবে মদ নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন স্টেডিয়ামে। এদিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ধরনেরই এক ‘দূরবিন ফ্লাস্ক’-এর ছবি ভাইরাল হয়েছে ভিডিয়ো প্রকাশের পরই। তাতে দাবি করা হয়েছে, অ্যামাজনে এই ধরনের ‘দূরবিন ফ্লাস্ক’ বিক্রি করা হয়।
প্রসঙ্গত, আচমকাই বিশ্বকাপ শুরুর দুই দিন আগে বিয়ারের ওপর নিষেধাজ্ঞা জ𒉰ারি করা হয়েছিল কাতারে। প্রতিশ্রুতি দিয়েও বিয়ারের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করায় অনেক ফুটবল সমর্থকই ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন। তবে ফিফা প্রধান জিয়ানি ইনফ্যান্টিনো বলেছিলেন, ‘বিয়ার না খেলে কেউ মরে যাবেন না।’ উল্লেখ্য, সুরাকে ‘হারাম’ হিসেবে গণ্য করা হয় ইসলাম ধর্মে। সাধারণত মুসলিম খে𒀰লোয়াড়রা কোনও সুরা সংস্থার বিজ্ঞাপন দেন না। ক্রিকেটেও এর নজির রয়েছে। সম্প্রতি টি২০ বিশ্বকাপের পর মঞ্চে শ্যাম্পেনের বোতল খোলা হয়নি মোইন আলি এবং আদিল রশিদের ধর্মবিশ্বাসকে সম্মান জানিয়ে।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।