ইউরোপিয়ান ফুটবলের সবচেয়ে বড় সম্মান ইউরো ২০২০ জিতেছে ইতালি। টুর্নামেন্টের শেষে উয়েফার তরফ থেকে টুর্নামেন্টের সেরা একাদশের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। সেখানে জায়গা হয়নি সোনার বুট জয়ী পর্তুগাল অধিনায়ক ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর। দলে প্রাধান্য পেয়েছে ফাইনালের দুই দল ইতালি ও ইংল্যান্ডের ফুটবলাররা। ইউরোর শেষ আট থেকে বাদ পড়েছিল ফর্মে থাকা বেলজিয়াম। এই দলের বিরুদ্ধে খেলতে গিয়ে শেষ ষোলো থেকে বাদ পড়তে হয়েছিল ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন পর্তুগালকে। বেলজিয়ামের লুকাকু জায়গা পেয়েছেন উয়েফার সেরা একাদশে। আক্রমণ ভাগের দায়িত্বে থাকছেন রোমেলু লুকা𒉰কু। তাঁর সঙ্গে আক্রমণে রাখা হয়েছে রাহিম স্টার্লিংকে।
ইতালির অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পিছনে বড় অবদান রেখেছেন গোলরক্ষক জিয়ানলুইজি দোনারুমা। সাত ম্যাচের তিনটিতে জাল অক্ষত রাখার পাশাপাশি সেমিফাইনাল ও ফাইনালে টাইব্ꦇরেকারে তার জন্যই শেষ হাসি হেসেছে আজ্জুরিরা। তাই তাকেই গোলরক্ষণের দায়িত্বে রাখা হয়েছে। ইতালির জমাট রক্ষণে দুই কাণ্ডারি ছিলেন লিওনার্দো বোনুচ্চি ও লিওনার্দো স্পিনাজ্জোলা। চোটের কারণে স্পিনাজ্জোলা আসরের মাঝপথে ছিটকে যাওয়ার আগে পর্যন্ত ছিলেন দলের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়। আর ৩৪ বছর বয়সী লিওনার্দো বোনুচ্চি রক্ষণ সামলানোর পাশাপাশি ফাইনালে করেছেন সমতাসূচক গোল। ফাইনালের ম্যাচ সেরা।
সেরা একাদশে স্পেনের একমাত্র প্রতিনিধি হিসাবে থাকছেন তরুণ মিডফিল্ডার পেদ্রি। গোটা ইউরো জুড়ে নিজের খেলায় মন জিতেছেন তিনি। মাত্র💛 ১৮ বছর বয়সেই দলের মাঝমাঠের সেরা তারকা হয়ে উঠেছিলেন পেদ্রি। টুর্নামেন্টের সেরা উদীয়মান তারকার খেতাবও জিতেছেন বার্সেলোনার এই মিডফিল্ডার🅷। ইতালির আক্রমণভাগে দারুণ উজ্জ্বল ছিলেন ফেদেরিকো কিয়েজা। ফাইনালেও চোটের কারণে মাঠ ছাড়ার আগে পর্যন্ত ইংল্যান্ডের রক্ষণে ভয় ছড়িয়েছেন তিনি।
এছাড়াও দলে রয়েছেন কাইল ওয়াকার, হ্যারি ম্যাগুইয়ার। দেখে নিন উয়েফার টুর্নামেন্ট সেরা একাদশ: জিয়ানলুইজি দোনারুমা, কাইল ওয়াকার, লিওনার্দো বোনুচ্𝔍চি, হ্যারি ম্যাগুইয়ার, লিওনার্দো স্পিনাজ্জোলা, জর্জিনিয়ো, পিয়ের-এমিল হোইবার্গ, পেদ্রি, ফেদেরিকো কিয়েজা, রোমেল♑ু লুকাকু, রাহিম স্টার্লিং।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।