গত বছর সে ভাবে কোনও টুর্নামেন্ট করা সম্ভব হয়নি। যে কারণে কোনও স্পনসরও পায়নি আইএফএ। তাই চরম আর্থিক দুর্ভোগে রয়েছে তারা। এমনই পরিস্থিতি, আইএফএ-এর কর্মীদের বেতন দিতে গেলে, ইলেকট্রিক 🌜বিল, টেলিফোন বিল, এসব দেওয়ারও টাকা থাকবে না। তবে এই পরিস্থিতি কাটাতে তৎপর আইএফএ কর্তারা। যে কারণে বুধবার বৈঠকে বসেছিলেন ত꧒াঁরা। সেই বৈঠকেই ঠিক হয়, যে ভাবেই হোক এই বছর স্পনসর আনতে খালি স্টেডিয়ামেই শিল্ড, কলকাতা লিগের আয়োজন করবে আইএফএ। সেই সঙ্গে অন্যান্য টুর্নামেন্টেরও আয়োজন করা হবে।
এ দিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলে꧑ন আইএফএ চেয়ারম্যান সুব্রত দত্ত, সচিব জয়দীপ মুখোপাধ্যায়, তিন জন সহ সভাপতি এবং অন্যান্য সদস্যরা। সেই বৈঠকের পর চেয়ারম্যান সুব্রত দত্ত জানান, ‘আইএফএ-র অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই খারাপ। কর্মাীদের বেতন দিলে, অন্যান্য খরচ যেꦜমন ইলেকট্রিক বিল, টেলিফোন বিলও দেওয়া যাবে না। এই মুহূর্তে কোনও স্পনসর পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। আর পাওয়া গেলেও, তাদের সঙ্গে কথা বলে চুক্তি করতে প্রায় অগস্ট মাস হয়ে যাবে। আমাদের এখনই টাকার দরকার। এই সমস্যার সমাধান করতে এগিয়ে এসেছেন আমাদের সচিব (জয়দীপ মুখোপাধ্যায়)। উনি আপাতত ব্যক্তিগত ভাবে ২৫ লক্ষ টাকা আইএফএ-কে ধার দিচ্ছেন। স্পনসর পেলে বা আইএফএ-র সুদিন ফিরলে, এই টাকা আবার তাঁকে ফিরিয়ে দেওয়া হবে।’
আর্থিক সমস্যা মেটাতে এ বার খালি স্টেডিয়ামেই কলকাতা লিগ, আইএফএ শিল্ড সহ বিভিন্ন টুর্নামেন্ট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আইএফএ। যাতে কিছু স্পনসর আসে। সুব্রত দও বলেছেন, ‘খালি স্টেডিয়ামে ম্যাচ করার অনুমতি তো সরকারই দিয়েছে। আমরা তাই সব টুর্নামে༺ন্ট করার ভাবনাচিন্তা করছি। এতে আইএফএ-র যে শুধু আর্থিক সমস্যার সমাধান হবে, তা নয়। এর সঙ্গেই বহু প্লেয়ার খেলার সুযোগ পাবে। কোনও টুর্নামেন্টে না খেলতে পারার জন্য যাদের ভবিষ্যতে অন্ধকারে ডুবে যাচ্ছে, তাঁরা আবার নতুন উদ্যোমে লড়াই শুরু করতে পারবে। কোচ, রেফারি সকলেরই এতে সুবিধে হবে। খেলা বন্ধ থাকায় আর্থিক ভাবে অনেকেই ক্ষতিগ্রস্ত।’
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।