ভারতীয় দলের আঙিনায় পসার জমাতে পারেননি। দেশের জার্সিতে ৫টি টেস্ট ও ৪টি একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন। তাও শেষবার তাঁকে টিম ইন্ডিয়ার হয়ে মাঠে নামতে দেখা গিয়েছে ২০১১ সালে। মূলত বোলার, তবে ব্যাটের হাতটাও মন্দ নয়।ꦏ তবে তাই বলে টি-২০ ক্রিকেটে এমন ধামাকা ব্যাটিং উপহার দেবেন অভিমন্যু মিঠুন, এতটাও আশা করা বাড়াবাড়ি।
মহারাজা টি-২০ ট্রফিতে মাত্র ২২ বলে হাফ-সেঞ্চুরি করে ম্যাচ জেতালেন অভিমন্যু। মায়াঙ্ক আগরওয়ালের বেঙ্গালুরু ব্লাস্টার্সের কাছ থেকে হুবলি টাইগার🍃্স ম্যাচ ছিনিয়ে নিয়ে যায় ক্যাপ্টেন মিঠুনের ব্যাটে ভর করেই।
মহীশূরে টস হেরে শুরুতে ব্যাট করতে নামে বেঙ্গালুরু। তারা ১৬ ওভারে ৫ উইকেটের বিনিময়ে ১১৯ রান তোলে। বৃষ্টির জন্য ম্যাচ বন্ধ হয়ে গেলে বেঙ্গালুরু পরে আর ব্য⛎াট করতে নামেনি। ক্যাপ্টেন মায়াঙ্ক আগরওয়াল ৪টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৩৮ বলে ৪৩ রান করেন। এছাড়া সূরজ আহুজা ২০, কেভি অনীশ ১৪, জগদীশ🧸া সূচিত অপরাজিত ১২ ও শিবকুমার রক্ষিত অপরাজিত ১৫ রান করেন।
৩১ রানে ২টি উইকেট নেন সৌরভ শ্রীবাস্তব। ১টি করে𒀰 উইকেট নেন বাসুকি কৌশিক, জাহুর꧒ ফারুকি ও বিইউ শিবকুমার। মিঠুন ৩ ওভারে ৩০ রান খরচ করেন। কোনও উইকেট পাননি।
হুবলি পা🐻লটা ব্যাট করতে নামলে তাদের সামনে পরিবর্তিত লক্ষ্যমাত্রা দাঁড়ায় ১৬ ওভারে ১৩৭ রানের। মিঠুনের ঝোড়ো হাফ-সেঞ্চুরির সুবাদে ১৫.৫ ওভারে ৬ উইকেটের বিনিময়ে ১৩৯ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায় হুবলি। তারা ১ বল বাকি থাকতে ৪ উইকেটে ম্যাচ জেতে।
মিঠুন ২টি চার ও ৫টি ছক্কার সাহায্যে ২২ বলে ৫১ রান করে নট-আউট থাকেন। এছাড়া শিবকুমার ৩০ রান করেছেন। ২টি উইকেট নিয়েছেন জগদীশা। ম্যাচের সেরা হয়েছেন অভিমন্যু। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, প্রথমসারির টি-২০ ক্রিকেটে মিঠুন ৭৪ ম্যাচে সাকুল্যে ১৩১ রান সংগ্রহ করেছেন। তাই তাঁর কাছ থেকে এমন মারকাটারি 💛ব্যাটি ক্রিকেটপ্রেমীদের অ🉐বাক করতে বাধ্য।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।