নিউজিল্যান্ড বনাম বাংলাদেশ সিরিজের ঘাটনাবহুল দ্বিতীয় টি-২০♎ ম্যাচে অসাধারণ দু'টি ফিল্ডিং প্রচেষ্টার সাক্ষী থাকেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। একটি ক্ষেত্রে বাংলাদেশ তা💖রকা তাস্কিন আহমেদ সফল হন। কিউয়ি অল-রাউন্ডার ফিলিপস অবশ্য শেষমেশ ব্যর্থ হন। ফিলিপস যদি ক্যাচ ধরতে সক্ষম হতেন, তবে সন্দেহ নেই যে, ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বকালের অন্যতম সেরা ক্যাচ হিসেবে বিবেচিত হত সেটি।
নেপিয়ারে নিউজিল্যান্ড ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে মহম্মদ সইফুদ্দিনের বলে শর্ট ফা༺ইনলেগে বাঁ-দিকে ঝাঁপিয়ে এক হাতে মার্টি🎃ন গাপ্তিলের অনবদ্য ক্যাচ ধরেন তাস্কিন।
অন্যদিকে বাংলাদেশ ইনিংসের নবম ওভারে ইশ সোধির তৃতীয় বলে লেগ সাইডে ব♔ড় শট নেওয়ার চেষ্টা করেন মহম্মদ নঈম। যদিও বল বাউন্ডারি লাইন পার করেনি। অত্যন্ত হাই ক্যাচ অনেকটা দৌড়ে এসে তালুবন্দি করার চেষ্টা করেন ফিলিপস। অন্তত ২০ মিটার দৌড়ে এসে তিনি সামনের দিকে শরীর ছুঁড়ে দেন। শূন্যে ভেসে থেকে বল ধরার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন ফিলিপস।
বৃষ্টি বিঘ্নিত এই ম্যাচে নিউজিল্যান্ড ��২৮ রানে পরাজজিত করে বওাংলাদেশকে এবং এক ম্যাচ বাকি থাকতেই তিন ম্যাচের টি-২০ সিরিজ জয় নিশ্চিত করে।
প্রথমে ব্যাট করে নিউজিল্🉐যান্ড ১৭♕.৫ ওভারে ৫ উইকেটের বিনিময়ে ১৭৩ রান তুললে বৃষ্টিতে ম্যাচ সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যায়। বৃষ্টির পরে নতুন করে খেলা শুরু হলে নিউজিল্যান্ড ব্যাট করতে নামেনি।
অদ্ভূতভাবে বাংলাদেশ কোনও নির্দিষ্ট টার্গেট ছাড়াই রান তাড়া করতে নামে। কেননা, বাংলাদেশ ব্যাট করতে নেমে গেলেও তখনও নির্ধারিত হয়ཧনি ডাকওয়ার্থ-লুইস নিয়মে তাদের সামলে জয়ের লক্ষ্যমাত্রা কত দাঁড়াবে।
প্রাথমিকভাবে ১৬ ওভারে ১৪৮ রানের লক্ষ্যমাত্রা ঝুলিয়ে দেওয়া হয় বাংলাদেশের সামনে। তবে দেড় ওভার খেলা হয়ে যাওয়ার পর বোঝা যায় হিসাবে ভুল🅠 হয়ে গিয়েছে। ফলে ম্যাচ সাময়িক বন্ধ রেখে নতুন টার্গেট নির্ধারিত হয় ১৬ ওভারে ১৭০ রান। বাংলাদেশ শেষমেশ ১৬ ওভারে ৭ উইকেটের বিনিময়ে ১৪২ রানে আটকে যায়।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।