টুর্নামেন্টের মধ্যেই আলাদা একটা টুর্নামেন্ট। আইসিসি বিশ্বকাপে যখনই মুখোমুখি �🧜�হয় ভারত-পাকিস্তান, ট্রফির প্রসঙ্গ তখন গৌণ হয়ে দাঁড়ায়। ক্রিকেটের ময়দানে দু'দেশের প্রতিদ্বন্দ্বিতা এমনই চরমে পৌঁছয় যে, চ্যাম্পিয়ন না হলেও চলবে। অন্তত এই ম্যাচটিতে হারা যাবে না কোনওভাবেই। সারা বিশ্বের নজর থাকে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী দেশের লড়াইয়ে। যদিও ইতিহাস বলছে, হাই ভোল্টেজ এই লড়াইয়ে পাকিস্তান কখনও টেক্কা দিতে পারেনি ভারতকে।
৯ বছর আগে ঠিক এই দিনটিতেই (৩০ মার্চ) এমনই এক উত্তজক লড়াইয়ে ভারত বিশ্বকাপে পাকꦺিস্তানের বিরুদ্ধে নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখে। সৌজন্যে সচিন তেন্ডুলকরের চওড়া ব্যাট। যদিও সেদিন মাস্টার ব্লাস্টারের কপালও ছিল চওড়া।
২০১১-র ৩০ মার্চ মোহালিতে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ম💜ুখোমুখি হয় ভারত-পাকিস্তান। ক্রি🃏কেটীয় উত্তাপে গা সেঁকতে গ্যালারিতে ছিল উপচে পড়া ভিড়।
প্রথমে ব্যাট করে ভারত নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটের বিনিময়ে ২৬০ রান তোলে। ইন⛎িংসের গোড়াপত্তন করতে নেমে সচিন তেন্ডুলকর দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৮৫ রানের ঝকঝকে ইনিংস খেলেন। যদিও লিটল মাস্টার জীবন দান পান একাধিকবার।
অপর ওপেনার বীরেন্দ্র সেহওয়াগ ৩৮ রান করেন। এছাড়া গৌতম গম্ভীর ২৭, ধোনি ২৫ ও সুরেশ রায়না ৩৬ রানের কার্যকরী ইনিংস খেলেন। কোহলি ৯ রান করে আউট হন। খাতা খুলতে পারেননি যুবরাজ সিং। ওয়াহাব রিয়াজ ৪৬ রানের বিনিময়ে ৫টি উইকেট নꦡেন।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তান🅺 ৪৯.৫ ওভারে ২৩১ রানে অল-আউট হয়ে যায়। মিসবা উল হক ৫৬ রানের ধৈর্য্যশীল ইনিংস খেলেও দলের জয় নিশ্চি𝐆ত করতে পারেননি। মহম্মদ হাফিজ করেন ৪৩।ভারতের পাঁচ বোলার, জাহির খান, আশীষ নেহেরা, মুনাফ প্যাটেল, হরভজন সিং ও যুবরাজ সিং নিজেদের মধ্যে ২টি করে উইকেট ভাগ করে নেন।ম্যাচের সেরা হন সচিন।
ব𝓡িশ্বকাপে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের এটি টানা পঞ্চম জয় ছিল। ২৯ রানের জয়ের সুবাদে ভারত বিশ্বকাপের ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করে। পরে খেতাবি লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে দ্বিতীয় বারের মতো ওয়ান ডে বিশ্বকাপ জেতে টিম ইন্ডিয়া।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।