বিশেষজ্ঞরা মনে করেন টি টোয়েন্টি ক্রিকেট হল এক প্র♏কার ব্যাটারদেরই খেলা। এই সীমিত ওভারের খেলায় ব্যাটারদের ক্ষমতাই বেশি থাকে। সেই কারণেই এই সীমিত ওভারের ম্যাচে সব থেকে বেশি রান হয়। বোলারদের তুলনায় ব্যাটাররা মাঠে মধ্যে বেশি✃ ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠেন। সেই কারণেই এই ম্যাচে বহু রান দেখতে পাওয়া যায়।
তবে এই ম্যাচেতেও কখনও কখনও 🐎বোলাররা জ্বলে ওঠেন। তাদের কারণেই ম্যাচের রঙ বদলে যায়। টি টোয়েন্টিতে বর্তমানে এই বোলিং করার বিচারে সকলকে পিছনে ফেলল পাকিস্তান দল। বর্তমানে পাকিস্তানের সফর করছ💝ে ইংল্যান্ড দল। সাতটি টি টোয়েন্টি ম্যাচের সিরিজ খেলতে ব্যস্ত রয়েছে তারা। এমন অবস্থায় ব্রিটিশদের শক্তিশালী দলকে নিজেদের বোলিং দক্ষতায় আটকে রেখেছে পাকিস্তান।
আরও পড়ুন… সূর্যের ব্যাটিং ঝড় শুরু হতেই ডাগআউট থেকে কোহলির কাছে🌜 এসেছিল রোহিত-দ্রাবিড়ের ব💫ার্তা
বর্তমানে পাকিস্তান দল প্রথম এমন একটি দল, যারা আন্তর্জাতিক টি টোয়েন্টি ক্রিকেটের ইতিহাসে শেষ ওভারে পাঁচ রান রক্ষা করার বিষয়ে সকলকে পিছনে ফেলেছে। আসলে পাকিস্তানের প্রতিদ্বন্দ্বীদের যদি ম্যাচ জিততেꦡ শেষ ওভারে পাঁচ রান দরকার হয়, তাহলে সেক্ষেত্রে🍒 ম্যাচ বাঁচিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে পাকিস্তানের কাছে। অতীতে যার প্রমাণ বিশ্ব ক্রিকেটে সর্বাধিক দেখেছে।
তেমনই দৃশ্য আরও একবার দেখল বিশ্ব ক্রিকেট। পাকিস্তান বনাম ইংল্যান্ডের স♐িরিজের চতুর্থ ম🗹্যাচে তেমনই কিছু ঘটল। রবিবার ইংল্যান্ড বনাম পাকিস্তানের টি টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে আবারও সফল হল বাবর-রিজওয়ান জুটি। আর তাদের সাফল্যের উপর দাঁড়িয়ে জয় পেল পাকিস্তান। সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে টস জিতে বল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ইংল্যান্ড। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ১১.৫ ওভারে ৯৭ রানের জুটি গড়েন বাবর আজম ও মহম্মদ রিজওয়ান। ২৮ বলে ৩৬ রানে করে বাবর আজম আউট হলেও দলের ইনিংসকে এগিয়ে নিয়ে যান মহম্মদ রিজওয়ান।
প্রথমে ব্যাট করে চার উইকেটে ১৬৬ রান তোলে পাকিস্তান।🍰 মহম্মদ রিজওয়ান করেন ৬৭ বলে ৮৮ রান। শান মাসুদ করেন ১৯ বলে ২১ রানে। খুশদিল শাহ ২ রানে আউট হন। আসিফ আলি তিন বলে অপরাজিত ১৩ রান করেন। মহম্মদ নাওয়াজের সংগ্রহ ১ রান। ১৬৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১৬৩ রানেই শেষ হয়ে যায় ইংল্যান্ডের ইনিংস। ফলে রোমাঞ্চকর ম্যাচে মাত্র তিন রানে পরাজিত হয় ইংল্যান্ড। ইংল্যান্ডের টপ অর্ডার ব্যর্থ হলেও লড়াই চালিয়েছিল মিডিল অর্ডার। কিন্তু সেই লড়াই-এ শেষ পর্যন্ত জিততে পারেনি ইংল্যান্ড।
এদিন ইংল্যান্ডকে ম্যাচ জিততে হলে শে﷽ষ ওভারে চার রান করতে হত। শেষ ওভারে বল করতে আসেন মহম্মদ ওয়াসিম। শেষ ওভারে ইংল্যান্ডকে চার রান করতে দেয়নি পাকিস্তান। ফলে তিন রানে জয় নিশ্চিত করে বাবর আজমরা। এরফলে আন্তর্জাতিক টি টোয়েন্টি ক্রিকেটে শেষ ওভারে পাঁচ রান রক্ষা করার বিচারে♊ সকলকে পিছনে ফেলে দিল পাকিস্তান দল।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।