পিচের জৌলুস দেখে চোখে চোখে ইশারা সচিন-সেহওয়াগের, এই পিচে হেব্বি ব্যাট করা যাবে। শেষমেশ ব্যাট হাতে🐬 ডাহা ফেল দু'জনেই। ২০১১ বিশ্বকাপ ফাইনালের🌳 এমনই অজানা গল্প সামনে আনলেন বীরু নিজেই।
ক্রিকবাজের আলোচনায় সেহওয়াগ জানান, সেদিন ঠিক কী ঘটেছিল ওয়াংখেড়েত✱ে। আসলে ২০১১ বিশ্বকাপ ফাইনাল যে পিচে খেলা হচ্ছিল, সন্ধ্যার সময় তার জৌলুস দেখে সচিন-সেহওয়াগ দু'জনেরই মনে হয়েছিল যে, এমন বাইশগজে দারুণ ব্যাট করা যাবে। তবে শেষ পর্যন্ত সচিন-সৌরভ দু'জনের কেউই বড় রানের মুখ দেখেননি।
আরও পড়ুন:- আবেগের বশে রোহিতকে টেস্♌ট অধিন💃ায়ক করা হয়, ওর ফিটনেস নিয়ে প্রশ্ন আছে, বোমা যুবির
সেহওয়াগ বলেন, ‘২০১১ বিশ্বকাপ ফাইনাল নিয়ে আপনাদের একটা গল্প শোনাই। সচিন তেন্ডুলকর মিড-উইকেটে দাঁড়িয়েছিল। আমি ডিপ স্কোয়ার-লেগে 𝔍দাঁড়িয়েছিলাম। সূর্যাস্তের সময় ছিল। পিচের জৌলুস চোখে পড়ে আম🃏াদের। দু’জনেই এটা লক্ষ্য করি। তার পরে একে অপরের দিকে তাকাই এবং ইশারা করি যে, এই পিচে ব্যাট করতে দারুণ মজা হবে। শেষমেশ আমারা দু'জনেই রান পাইনি।'
উল্লেখ্য, ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ২০১১ বিশ্বকাপ ফাইনালে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নামে শ্রীলঙ্কা। জয়াবর্ধনের শতরানে (অপরাজিত ১০৩) ভর করে শ্রীলঙ্কা ৬ উইকেটে ২৭৪ রান তোলে। পা🦂লটা ব্যাট করেত নেমে সেহওয়াগ শূন্য রানে আউট হন। তেন্ডুলকর সাজঘরে ফেরেন ১৮ রান করে। গম্ভীর (৯৭) ও ধোনির (অপরাজিত ৯১) ব্যাটে ভর করে ভারত ৪ উইকেটে ২৭৭ রান তুলে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।